
রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২৩)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ‘হ্যাঁ, সত্যি কথা,’ কথাটা স্বীকার করতে গিয়ে তিষ্কার গলা ধরে গেল। ‘এই সবকিছুতে এত অভ্যস্ত হয়ে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪৩)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি এমন কি করুণা পরবশ হয়েও তাঁর কাছে মিথ্যা বলা ছিল অসম্ভব। এমন কি যখন তিনি অত্যন্ত

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৪)
সন্ন্যাসী ঠাকুর পরদিন সকালে শ্মশানে আসিয়া যথারীতি পূজা করিয়া বাহিরে আসিয়া বসিলাম। দেখিলাম আমারই বয়সের একটি বালক সন্ন্যাসীর বেশে শ্মশানের

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২২)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ তিষ্কা কিনকে বিদায় জানাতে ওদের কবরখানার বাসায় গেলুম। বাবার সঙ্গে ও চলে যাচ্ছিল ওর কাকার কাছে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪২)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি তারপর অকস্মাৎ চীৎকার ক’রে ব’লে উঠলো, যেন অনেকটা মর্মাহত হয়েই: “আমি ভেবেছিলুম, তিনি সত্যিকার এনার্কিস্ট বুঝি।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৩)
সন্ন্যাসী ঠাকুর মনে মনে ভাবিলাম, আমি যদি এই ঘরে আজ রাত্রযাপন করি তবে আমার মরণ নিশ্চিত। আর যদি এখান হইতে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২১)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ‘তাইলে শোন আমাদের বক্তব্য,’ শেষ করার আগে বাস্কাকভ বললে, ‘আমরা বলি, যুদ্ধ জয়ফয় শেষ করে শান্তি

তাও কী?
সারাক্ষণ ডেস্ক তাও কী? লু তুং পিন (৭৫৫ – ৮০৫) তাও কী? এটাই শুধু। এটি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪১)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি “ও! কী আনন্দ! আপনিও আমাদেরই একজন! অবশেষে ভগবানের কৃপায়, আমি আমার স্বদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানের মুখোমুখি দাঁড়াবার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০২)
সন্ন্যাসী ঠাকুর আম পাড়িয়া আনিলাম। লোহার বল্টুর সেই শিবের সামনে আমার চৌর্যবৃত্তি-আহরিত আমগুলি টানাইয়া ভোগ দিলাম। লোহার ঠাকুর এজন্য কোনোই