০৩:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
ইতিহাস

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৭)

শ্রী নিখিলনাথ রায় লুৎফ উন্নেসা সংসার-মরুভূমির উত্তপ্ত বালুকারাশির প্রচণ্ড তাপে মানবজীবন অভিভূত হইয়া পড়িলে, একমাত্র স্নেহময়ী রমণীর সজীব সুস্নিগ্ধ করুণা-

ঢাকায় কত প্রকারের মসলিন ছিলো ( অন্তিম কিস্তি)

শিবলী আহম্মেদ সুজন হাম্মাম হাম্মাম মোটা বুননীর কাপড় এবং শীতকালে চাদর রূপে ব্যবহৃত হত। ইহা দৈর্ঘ্যে ২০ গজ ও চওড়ায়

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৬)

শ্রী নিখিলনাথ রায় এই চত্বরের মধ্যস্থলে একটি গৃহের ভিত্তি অদ্যাপি বিরাজমান আছে, তাহা দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে সমান ও প্রায় ৩০ হস্ত হইবে।

ঢাকায় কত প্রকারের মসলিন ছিলো (৫ম কিস্তি)

শিবলী আহম্মেদ সুজন জেমস্ টেলরকে অবলম্বন করে উপরে মসলিনের একটি মোটামুটি সাধারণ বিবরণ দেওয়া হল। সমসাময়িক লেখকের বিবরণের অভাবে মোগল

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৫)

শ্রী নিখিলনাথ রায় মীরজাফর সিংহাসনে আরোহণ করিয়া প্রথমে হীরাঝিলের প্রাসা- দেই বাস করিয়াছিলেন। কিন্তু তথায় তিনি অধিক কাল বাস করেন

ঢাকায় কত প্রকারের মসলিন ছিলো (৪র্থ কিস্তি)

শিবলী আহম্মেদ সুজন বদন-খাস বদন শব্দের অর্থ শরীর। হয়তঃ এ জাতীয় মসলিন দ্বারা শুধু শরীরের জামা তৈরী হত বলেই একে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৪)

শ্রী নিখিলনাথ রায় মীর- জাফর, ক্লাইব, তাঁহার সহকারী ওয়াশ, কাশীমবাজারের ওয়াট্‌ট্স, লশিংটন, দেওয়ান রামচাঁদ এবং মুন্সী নবকৃষ্ণ প্রভৃতি সেই কোবাগার

ঢাকায় কত প্রকারের মসলিন ছিলো (৩য় কিস্তি)

শিবলী আহম্মেদ সুজন  খাসা খাসা ফার্সী শব্দ এবং এর দ্বারা অত্যন্ত মিহি ও সরু মসলিনকে বুঝায়।. এ কাপড় ঘন বুননীর

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৩)

শ্রী নিখিলনাথ রায় নবাবের প্রকোঠমধ্যে রুদ্ধ হওয়ায় কথা শুনিয়া, ভিন্ন ভিন্ন স্থান হইতে তাঁহার সমস্ত অনুচরবর্গ আসিয়া তথায় উপস্থিত হইলেন।

এলিজাবেথ , ১৮৬৫ সালে টাইটানিকের মতোই আরেক জাহাজ ডুবির কাহিনী

সারাক্ষণ ডেস্ক মার্চ, ১৮৬৫। সামুদ্রিক ঝড়ে স্কটল্যান্ডের পূর্ব লোথিয়ানের তীরে একটি কয়লাবাহী ইংলিশ মালবাহী জাহাজ ডুবে গেল। মানুষের প্রাণের সাথে