সত্যেন্দ্রকুমার বসু তার পর দক্ষিণ-পূর্বে ১৪০ মাইল গিয়ে হিউএনচাঙ অবশেষে বুদ্ধের জন্মস্থান কপিলাবাস্তর ভগ্নাবশেষ দেখতে পেলেন। এ-স্থান কালক্রমে জনশূন্য হয়ে গিয়েছিল। তবে হিউএনচাঙ বলেন যে, রাজপ্রাসাদের ইষ্টক-প্রাচীরের ভগ্নাবশেষ তখনো ছিল।
বিস্তারিত
সত্যেন্দ্রকুমার বসু অশোক জেতবনের পূর্ব তোরণের দুইদিকে দুইটি স্তম্ভ নির্মাণ করেন। হিউএনচাঙ সে দুটো দেখেন। তার একটার উপরে ধর্মচক্র, অন্যটির উপর বৃষমূর্তি গড়া ছিল।একদিন বুদ্ধ যখন ‘অনবতপ্ত’ দেখলেন যে, সারিপুত্র
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেক সমাজের কৃষিভিত্তিক জীবিকা: মায়া, ইনকার মত আজতেক শাসনপর্বের সমসাময়িক সমাজে শিল্পসৃষ্টি বলে তেমন কিছু ছিল না। ইন্ডাস্ট্রি না পুঁজিকেন্দ্রিক সমাজ শহর সভ্যতার সূচনা ঘটাও তখন সম্ভব ছিল না।
প্রদীপ কুমার মজুমদার মিশর, ব্যাবিলন, চীন, গ্রীস প্রভৃতি দেশের মত ভারতবর্ষেও ভগ্নাংশের ব্যবহার। অতি প্রাচীনকাল থেকে দেখা যায়। অন্ততপক্ষে ঋকবেদ ও তৎপরবর্তী সূত্র সাহিত্যে ভগ্নাংশের বহুল ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়।
সত্যেন্দ্রকুমার বসু শ্রাবস্তীপুরীর এক ক্রোশ দূরে জেতবন। জন্যে অনাথপিণ্ডদ নামে পরিচিত ছিলেন। শ্রেষ্ঠী সুদত্ত দানশীলতার তিনি বুদ্ধ ও তাঁর শিষ্যদের থাকবার জন্যে একটা বিহার নির্মাণ করতে ইচ্ছা করলেন। বুদ্ধ সারিপুত্রের