
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১১৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় এইরূপ অবস্থায় তাঁহার হৃদয় কিরূপ অশান্তিকর হইয়া উঠিয়াছিল, তাহা সহজে অনুমান করা যাইতে পারে। কিন্তু, একজন মাত্র

কিভাবে ঢাকাই মসলিন বোনা হতো ( পর্ব-৬)
শিবলী আহম্মেদ সুজন কতগুলি বাঁশের ফলা গোল করে বেঁধে নিয়ে তার ভিতরে একটি বাঁশের কঞ্চি লাগিয়ে দেওয়া হয; কঞ্চির এক

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১১৩)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সিরাজ-জননী ওয়াট্স সাহেবের পত্নী ও পুত্রকন্তাদিগকে নিজ মহলে ৩৭ দিবস পর্যান্ত সযত্নে রক্ষা করেন। তাহার পর লুৎফ

কিভাবে ঢাকাই মসলিন বোনা হতো ( পর্ব-৫)
শিবলী আহম্মেদ সুজন অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে পরীক্ষা করে দেখেছেন যে মসলিনে ব্যবহৃত সুতার সবটুকু সমপরিমাণ মসৃণ ছিলনা, এবং ম্যানচেস্টারের কলে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১১২)
শ্রী নিখিলনাথ রায় প্রসঙ্গক্রমে একটি কথা বলিয়া রাখি, লুৎফ উন্নেসা অথবা ফৈজী কেহই সিরাজের বিবাহিতা স্ত্রী নহেন। সিরাজের বিবাহিতা স্ত্রীর

কিভাবে ঢাকাই মসলিন বোনা হতো ( পর্ব-৪)
শিবলী আহম্মেদ সুজন আলোচনায় দেখা যায় যে ঢাকাই মসলিন ঢাকায় উৎপাদিত কার্পাস দ্বারা তৈরী হত এবং ঢাকার দক্ষ কাটুনীরা ঢাকার

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১১১)
শ্রী নিখিলনাথ রায় তদীয় অলোকসামান্ত সৌন্দর্য্য দেশময় রাষ্ট্র হইয়া পড়ে। মুর্শিদাবাদে এইরূপ প্রবাদ প্রচলিত ছিল যে, তৎকালে ফৈজীর ন্যায় সুন্দরী

কিভাবে ঢাকাই মসলিন বোনা হতো ( পর্ব-৩)
শিবলী আহম্মেদ সুজন সুতা তৈরীর পালা। সাধারণতঃ মেয়েলোকেরাই সুতা কাটত। সুতা কাটার জন্য চারটি জিনিসের দরকার ছিল- ১। একটি টাকু-

কিভাবে ঢাকাই মসলিন বোনা হতো ( পর্ব-২)
শিবলী আহম্মেদ সুজন বীজ বপনের প্রণালীও মোটামুটি ভাবে নির্দিষ্ট ছিল। জমি বেশ গভীর ভাবে চাষ করার পর জমিতে প্রায় দেড়

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১১০)
শ্রী নিখিলনাথ রায় প্রারম্ভে সাধারণতঃ ঐশ্বর্য্যশালী লোকের সন্তানগণ যেরূপ বিকৃত হয়, সিরাজেরও ‘সেই রূপ বিকৃতি ঘটিয়াছিল; কিন্তু ইহা জানা আবশ্যক