১২:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
ইতিহাস

কিভাবে ঢাকাই মসলিন বোনা হতো ( পর্ব-১)

শিবলী আহম্মেদ সুজন যে কোন বস্ত্র বুননের তিনটি স্তর আছে-কার্পাস সংগ্রহ, সুতা কাটা এবং কাপড় বোনা। ঢাকাই মসলিনের বৈশিষ্ট্য এই

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৯)

শ্রী নিখিলনাথ রায় যখন, ষড়যন্ত্রকারিগণের ভীষণ চক্রে নিষ্পেষিত হইয়া, সিরাজ পলাশীর রণক্ষেত্রে সর্ব্বস্ব বিসর্জন দিয়া, সাধের মুর্শিদাবাদ ত্যাগ করিতে বাধ্য

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৮)

শ্রী নিখিলনাথ রায় স্বর্গ ও মর্ত উভয়েরই উপকরণ লইয়া নারীহৃদয় গঠিত। যাঁহারা তন্ন তন্ন রূপে নারীহৃদয় অনুশীলন করিয়াছেন, তাঁহারা সবিশেষ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৭)

শ্রী নিখিলনাথ রায় লুৎফ উন্নেসা সংসার-মরুভূমির উত্তপ্ত বালুকারাশির প্রচণ্ড তাপে মানবজীবন অভিভূত হইয়া পড়িলে, একমাত্র স্নেহময়ী রমণীর সজীব সুস্নিগ্ধ করুণা-

ঢাকায় কত প্রকারের মসলিন ছিলো ( অন্তিম কিস্তি)

শিবলী আহম্মেদ সুজন হাম্মাম হাম্মাম মোটা বুননীর কাপড় এবং শীতকালে চাদর রূপে ব্যবহৃত হত। ইহা দৈর্ঘ্যে ২০ গজ ও চওড়ায়

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৬)

শ্রী নিখিলনাথ রায় এই চত্বরের মধ্যস্থলে একটি গৃহের ভিত্তি অদ্যাপি বিরাজমান আছে, তাহা দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে সমান ও প্রায় ৩০ হস্ত হইবে।

ঢাকায় কত প্রকারের মসলিন ছিলো (৫ম কিস্তি)

শিবলী আহম্মেদ সুজন জেমস্ টেলরকে অবলম্বন করে উপরে মসলিনের একটি মোটামুটি সাধারণ বিবরণ দেওয়া হল। সমসাময়িক লেখকের বিবরণের অভাবে মোগল

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৫)

শ্রী নিখিলনাথ রায় মীরজাফর সিংহাসনে আরোহণ করিয়া প্রথমে হীরাঝিলের প্রাসা- দেই বাস করিয়াছিলেন। কিন্তু তথায় তিনি অধিক কাল বাস করেন

ঢাকায় কত প্রকারের মসলিন ছিলো (৪র্থ কিস্তি)

শিবলী আহম্মেদ সুজন বদন-খাস বদন শব্দের অর্থ শরীর। হয়তঃ এ জাতীয় মসলিন দ্বারা শুধু শরীরের জামা তৈরী হত বলেই একে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৪)

শ্রী নিখিলনাথ রায় মীর- জাফর, ক্লাইব, তাঁহার সহকারী ওয়াশ, কাশীমবাজারের ওয়াট্‌ট্স, লশিংটন, দেওয়ান রামচাঁদ এবং মুন্সী নবকৃষ্ণ প্রভৃতি সেই কোবাগার