০৫:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫
কিশোর উদ্যোক্তার এআই বিপ্লব: স্কুলের বেঞ্চ থেকেই গড়ে উঠছে নতুন স্টার্টআপ জগৎ ভোক্তা নিত্যপণ্যে বিনিয়োগের আশ্রয়, তবে এখন চাই বাছাইয়ের বুদ্ধি ছায়া জাহাজে আঘাত, তেলের নল বন্ধের কৌশল: সমুদ্রে নতুন চাপ বাড়াচ্ছে ইউক্রেন নারী হয়ে চিহ্নিত ও উপহাসের গল্প: এক ভিডিওতে বদলে যাওয়া ক্রিস্টিন কাবোটের জীবন জাতীয় নির্বাচনে জামায়াত উলেমা-ই-ইসলাম বাংলাদেশকে চার আসন ছাড়ল বিএনপি নোভোএয়ারের ডিজিটাল সাফল্য: এক্সেলেন্স ইন বিজনেস ২০২৫ পুরস্কার অর্জন দুবাইয়ে সোনার ঝলক, ইতিহাস গড়ে ২২ ক্যারেট ছুঁল ৫০০ দিরহাম বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে হামলা নিয়ে ভারতের কাছে গভীর উদ্বেগ জানাল ঢাকা পদ্মা ব্যাংকের একশ তেত্রিশতম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত ঘরের মাটিতে যুদ্ধের প্রস্তুতি: ব্রিটেনের প্রতিরক্ষা পুনর্গঠনে ধীরগতি নিয়ে বাড়ছে উদ্বেগ

ডিজনি রিমেক ক্লান্ত? পুরোপুরি না—‘অ্যাটলান্টিস’ এখনো প্রাধান্যে

প্রিন্সেস ফর্মুলা ছাড়িয়ে স্কোয়াড অ্যাডভেঞ্চার
দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস জানাচ্ছে, ডিজনি অনেক পরিচিত অ্যানিমেশনকে লাইভ-অ্যাকশনে আনার গতি কমালেও ‘অ্যাটলান্টিস: দ্য লস্ট এমপায়ার’ নামে ২০০০ দশকের শুরুর অ্যাডভেঞ্চার গল্পটি এখনও স্টুডিওর অ্যাকটিভ ডেভেলপমেন্ট তালিকায় আছে। কেন? কারণ এটি রাজকন্যা-কেন্দ্রিক মিউজিক্যাল নয়, বরং একদল এক্সপ্লোরারের এক্সপেডিশন থ্রিল। স্টুডিওর ভাষায়, টার্গেট হলো সেই টিনএজার ও টোয়েন্টিজ অডিয়েন্স যারা নস্টালজিক VHS প্রজন্ম না, বরং স্ট্রিমিং প্রজন্ম—যারা চায় টিম ডায়নামিক, গ্যাজেট, ভাঙাচোরা মানচিত্র আর সেমি-স্টিমপাঙ্ক ভিজ্যুয়াল।

ডিজনির জন্য ঝুঁকি ও সুযোগ
ডিজনি এখন বিনিয়োগকারীদের কাছে বোঝাতে চাইছে যে তারা কেবল পুরোনো ফর্মুলা চিবোচ্ছে না। একইসঙ্গে তারা বক্স অফিস ও মার্চেন্ডাইজের নিরাপদ পথও ছাড়তে পারছে না, কারণ স্ট্রিমিং লস নিয়ে শেয়ারহোল্ডারদের চাপ তীব্র। ‘অ্যাটলান্টিস’ এই দুই দিক একসাথে মেটায়। এখানে মূল বিক্রি হলো দলের কেমিস্ট্রি ও ওয়ার্ল্ড-বিল্ডিং, প্রেমের একক রূপকথা নয়। এতে কাস্টিং আরও নমনীয়: স্টুডিও বিভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ডের অভিনেতা দিয়ে দল বানাতে পারে এবং সেই দলকেই অ্যাকশন-অ্যাডভেঞ্চার ফ্র্যাঞ্চাইজ বানাতে পারে। যদি এই মডেল কাজ করে, তাহলে ডিজনি তার ভল্ট থেকে আরও কম চর্চিত, গ্যাজেট-সমৃদ্ধ, টিম-ড্রিভেন টাইটেলগুলো বের করবে—যেগুলো খেলনা, পোশাক, কালেক্টিবলস হিসেবে দ্রুত বিক্রি করা যায়।

জনপ্রিয় সংবাদ

কিশোর উদ্যোক্তার এআই বিপ্লব: স্কুলের বেঞ্চ থেকেই গড়ে উঠছে নতুন স্টার্টআপ জগৎ

ডিজনি রিমেক ক্লান্ত? পুরোপুরি না—‘অ্যাটলান্টিস’ এখনো প্রাধান্যে

০৬:০০:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

প্রিন্সেস ফর্মুলা ছাড়িয়ে স্কোয়াড অ্যাডভেঞ্চার
দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস জানাচ্ছে, ডিজনি অনেক পরিচিত অ্যানিমেশনকে লাইভ-অ্যাকশনে আনার গতি কমালেও ‘অ্যাটলান্টিস: দ্য লস্ট এমপায়ার’ নামে ২০০০ দশকের শুরুর অ্যাডভেঞ্চার গল্পটি এখনও স্টুডিওর অ্যাকটিভ ডেভেলপমেন্ট তালিকায় আছে। কেন? কারণ এটি রাজকন্যা-কেন্দ্রিক মিউজিক্যাল নয়, বরং একদল এক্সপ্লোরারের এক্সপেডিশন থ্রিল। স্টুডিওর ভাষায়, টার্গেট হলো সেই টিনএজার ও টোয়েন্টিজ অডিয়েন্স যারা নস্টালজিক VHS প্রজন্ম না, বরং স্ট্রিমিং প্রজন্ম—যারা চায় টিম ডায়নামিক, গ্যাজেট, ভাঙাচোরা মানচিত্র আর সেমি-স্টিমপাঙ্ক ভিজ্যুয়াল।

ডিজনির জন্য ঝুঁকি ও সুযোগ
ডিজনি এখন বিনিয়োগকারীদের কাছে বোঝাতে চাইছে যে তারা কেবল পুরোনো ফর্মুলা চিবোচ্ছে না। একইসঙ্গে তারা বক্স অফিস ও মার্চেন্ডাইজের নিরাপদ পথও ছাড়তে পারছে না, কারণ স্ট্রিমিং লস নিয়ে শেয়ারহোল্ডারদের চাপ তীব্র। ‘অ্যাটলান্টিস’ এই দুই দিক একসাথে মেটায়। এখানে মূল বিক্রি হলো দলের কেমিস্ট্রি ও ওয়ার্ল্ড-বিল্ডিং, প্রেমের একক রূপকথা নয়। এতে কাস্টিং আরও নমনীয়: স্টুডিও বিভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ডের অভিনেতা দিয়ে দল বানাতে পারে এবং সেই দলকেই অ্যাকশন-অ্যাডভেঞ্চার ফ্র্যাঞ্চাইজ বানাতে পারে। যদি এই মডেল কাজ করে, তাহলে ডিজনি তার ভল্ট থেকে আরও কম চর্চিত, গ্যাজেট-সমৃদ্ধ, টিম-ড্রিভেন টাইটেলগুলো বের করবে—যেগুলো খেলনা, পোশাক, কালেক্টিবলস হিসেবে দ্রুত বিক্রি করা যায়।