কে এগোল, কে পিছোল
সর্বশেষ আর্নিংস দেখাল, এন্টারপ্রাইজ এআই-চাহিদা ও শৃঙ্খলিত ক্যাপেক্স একসাথে রাখতে পারা ক্লাউড প্ল্যাটফর্মগুলো এগিয়েছে। বিজ্ঞাপননির্ভর প্ল্যাটফর্মে ইউজার গ্রোথ ও অ্যাড ইয়েল্ড উন্নত হলেও ব্র্যান্ড সেফটি ও নিয়ন্ত্রণের অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। ডিভাইস নির্মাতারা প্রিমিয়াম সেগমেন্টে আপসেল ও সার্ভিস-আয়ে মাঝারি চাহিদার দুর্বলতা পুষিয়েছে। সবচেয়ে বড় সংকেত: ফ্রি ক্যাশ-ফ্লোর পরিষ্কার পথ দেখাতে পারলে বাজার পুরস্কৃত করেছে, অস্পষ্ট এআই-গল্পে শেয়ার পড়েছে। ডেটা সেন্টার ক্যাপেক্স, বিদ্যুৎ চুক্তি, এবং ইনফারেন্স বনাম ট্রেইনিং-খরচ ভেঙে জানানো কোম্পানিগুলো তুলনামূলক স্থিতিশীল থেকেছে।
এগোনোর রূপরেখা
২০২৬-এর পথে ‘ইউনিট ইকোনমিক্স’ সপ্রমাণ করা, বিদ্যুৎ যোগানের রূপরি–খা, এবং ব্যবহার-আটকে রাখা—এগুলোই মূল্যায়ন ঠিক করবে। জিপিইউ সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়া, গ্রিড-ক্যাপাসিটির সীমা, এবং অন-ডিভাইস এআই কতটা সত্যিকারের আপগ্রেড চক্র আনতে পারে—এগুলো নজরে রাখতে হবে। যারা পাওয়ার-মেগাওয়াট, নেটওয়ার্ক স্পেন্ড, ডিপ্রেশিয়েশন সূচি স্পষ্ট করে বলেছে, তাদের গাইডেন্স ঘিরে আতঙ্ক কম। অতিরিক্ত নগদে শেয়ার পুনঃক্রয় আত্মবিশ্বাসের ইঙ্গিত দিয়েছে। বার্তাটি স্পষ্ট: টেক—প্রমাণ দেখাও, শক্তি-কৌশল বলো, ব্যবহারকারীর বাস্তব উপকার দাও—নইলে ‘মাল্টিপল’ সংকুচিত হবে।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















