০৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫
গ্র্যামির ডাবল মনোনয়নে কেটসআইয়ের জয়যাত্রা — বৈচিত্র্য, প্রতিভা ও সংস্কৃতির গ্লোবাল উদযাপন যুক্তরাষ্ট্রে শাটডাউন সমাপ্তির সম্ভাবনায় ডলার স্থিতিশীল, অস্ট্রেলীয় ডলার শক্তিশালী, ইয়েন দুর্বল প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩২১) হলিউডের ‘হাইল্যান্ডার’ রিবুটে যোগ দিলেন কোরিয়ান তারকা জিওন জং-সিও অক্ষরের রহস্য: কেন ‘Q’-এর প্রয়োজন ‘U’ — ভাষার আত্মার এক বিস্ময়কর ইতিহাস নাসার চন্দ্র মিশনের গতি ফেরাতে ‘সবকিছু করবে’ ব্লু অরিজিন” ট্রাম্প বনাম সুপ্রিম কোর্ট: শুল্ক সংকটে নতুন আইনি লড়াই সম্ভাব্য বাজার ধসের পূর্বাভাস: ওয়াল স্ট্রিটও জানে না কখন আসবে পতন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৫২) শেয়ারবাজারে ধস অব্যাহত: ডিএসই-তে লেনদেন ৩০০ কোটি টাকার নিচে

হিউএনচাঙ (পর্ব-৪৪)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ মার্চ ২০২৫
  • 15

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

ভারতবর্ষের সাধারণ বর্ণনা

হিউএনচাঙ তাঁর গ্রন্থে সমগ্র ভারতবর্ষ সম্বন্ধে একটা সাধারণ বর্ণনা দিয়েছেন। এই বর্ণনার মুখ্য অংশগুলি নীচে সংকলিত হল।নাম। ভারতবর্ষের অধিবাসীরা ভিন্ন ভিন্ন প্রদেশের ভিন্ন ভিন্ন নাম ব্যবহার করেন। কিন্তু সমস্ত দেশের কোনো একটা নাম ব্যবহার করেন না।

পুরাকালে কেউ একে ‘সিনতু’ বলেছেন, কেউ বা ‘হিএনতাই’ বলেছেন। আমার মতে ‘ইনতু’ নাম নির্ভুল আর ভালো। আমাদের ভাষায় ‘ইনতু’ মানে চন্দ্র।

আর সুর্যাস্তের পর যখন পৃথিবী অন্ধকারে আচ্ছন্ন থাকে, তখন চন্দ্রলোকই যেমন সমস্ত জীবলোকের সবচেয়ে আনন্দকর সহায় হয়, তেমনি অজ্ঞানান্ধকারে মগ্ন সংসার-চক্রে ঘূর্ণমান প্রাণীদের জন্যে এই দেশের সাধু ও জ্ঞানী ব্যক্তিরাই যুগে যুগে আলো বিকিরণ করে তাদের পথ দেখিয়েছেন।

এদেশের পরিবারগুলি যেসব জাতিতে বিভক্ত, তার মধ্যে ব্রাহ্মণরাই পবিত্রতা ও মহত্ত্বের জন্যে বিশিষ্ট। এই জন্যে সাধারণ লোকে এদেশকে ব্রাহ্মণের দেশও ব’লে থাকে।দেশের পরিমাণ ইত্যাদি। সমগ্র ভারতবর্ষকে সাধারণত পঞ্চ ভারত বলা হয়।’

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৪৩)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৪৩)

জনপ্রিয় সংবাদ

গ্র্যামির ডাবল মনোনয়নে কেটসআইয়ের জয়যাত্রা — বৈচিত্র্য, প্রতিভা ও সংস্কৃতির গ্লোবাল উদযাপন

হিউএনচাঙ (পর্ব-৪৪)

০৯:০০:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ মার্চ ২০২৫

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

ভারতবর্ষের সাধারণ বর্ণনা

হিউএনচাঙ তাঁর গ্রন্থে সমগ্র ভারতবর্ষ সম্বন্ধে একটা সাধারণ বর্ণনা দিয়েছেন। এই বর্ণনার মুখ্য অংশগুলি নীচে সংকলিত হল।নাম। ভারতবর্ষের অধিবাসীরা ভিন্ন ভিন্ন প্রদেশের ভিন্ন ভিন্ন নাম ব্যবহার করেন। কিন্তু সমস্ত দেশের কোনো একটা নাম ব্যবহার করেন না।

পুরাকালে কেউ একে ‘সিনতু’ বলেছেন, কেউ বা ‘হিএনতাই’ বলেছেন। আমার মতে ‘ইনতু’ নাম নির্ভুল আর ভালো। আমাদের ভাষায় ‘ইনতু’ মানে চন্দ্র।

আর সুর্যাস্তের পর যখন পৃথিবী অন্ধকারে আচ্ছন্ন থাকে, তখন চন্দ্রলোকই যেমন সমস্ত জীবলোকের সবচেয়ে আনন্দকর সহায় হয়, তেমনি অজ্ঞানান্ধকারে মগ্ন সংসার-চক্রে ঘূর্ণমান প্রাণীদের জন্যে এই দেশের সাধু ও জ্ঞানী ব্যক্তিরাই যুগে যুগে আলো বিকিরণ করে তাদের পথ দেখিয়েছেন।

এদেশের পরিবারগুলি যেসব জাতিতে বিভক্ত, তার মধ্যে ব্রাহ্মণরাই পবিত্রতা ও মহত্ত্বের জন্যে বিশিষ্ট। এই জন্যে সাধারণ লোকে এদেশকে ব্রাহ্মণের দেশও ব’লে থাকে।দেশের পরিমাণ ইত্যাদি। সমগ্র ভারতবর্ষকে সাধারণত পঞ্চ ভারত বলা হয়।’

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৪৩)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৪৩)