০৪:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ রিট শুনতে বিব্রত

  • Sarakhon Report
  • ০৩:৪৪:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫
  • 17

সারাক্ষণ রিপোর্ট

‘সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ–২০২৫’-এর ৩, ৪, ৬ ও ৯ নম্বর ধারা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা একটি রিট আবেদন নিয়ে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ বিব্রতবোধ করেছে। বেঞ্চটি এ সংক্রান্ত বিষয়টি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে।

গত ২৬ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আজমল হোসেন এই অধ্যাদেশের উক্ত চারটি ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি দাখিল করেন। সোমবার (তালিকা অনুযায়ী তারিখে) রিটটি শুনানির জন্য তালিকায় এলে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেন এই বেঞ্চ তাদের বিব্রতবোধের কথা জানান।

আদালতে শুনানি: কারা উপস্থিত ছিলেন

  • রিটকারীর পক্ষে: জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, আহসানুল করিম, ও আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির
  • রাষ্ট্রপক্ষে: ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মুহাম্মদ আজমী

শুনানিতে জয়নুল আবেদীন জানান যে, “অধ্যাদেশ সংক্রান্ত রিট বিচারক নিয়োগে প্রস্তাবিত কাউন্সিল নিয়ে।” কিন্তু হাইকোর্ট বেঞ্চ উল্লেখ করেন যে তাঁরা নিজেই ওই কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে এক সভায় উপস্থিত ছিলেন। এ কারণে তাঁরা রিটটি শুনতে পারছেন না বলে মত প্রকাশ করেন।

পরবর্তী পদক্ষেপ ও প্রধান বিচারপতির ভূমিকা

আদালত রিটটি কার্যতালিকা থেকে বাদ দেওয়ার নির্দেশ দেন। তখন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম অনুরোধ করেন বিষয়টি যেন প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানো হয়। আদালত তাদের বিব্রতবোধের বিষয়টি উল্লেখ করে মামলাটি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

আইনজীবীদের মত অনুযায়ী, এখন প্রধান বিচারপতি নতুন একটি বেঞ্চ গঠন করে দেবেন। সেখানেই ভবিষ্যতে রিটটির শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।

বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ রিট শুনতে বিব্রত

০৩:৪৪:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫

সারাক্ষণ রিপোর্ট

‘সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ–২০২৫’-এর ৩, ৪, ৬ ও ৯ নম্বর ধারা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা একটি রিট আবেদন নিয়ে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ বিব্রতবোধ করেছে। বেঞ্চটি এ সংক্রান্ত বিষয়টি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে।

গত ২৬ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আজমল হোসেন এই অধ্যাদেশের উক্ত চারটি ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি দাখিল করেন। সোমবার (তালিকা অনুযায়ী তারিখে) রিটটি শুনানির জন্য তালিকায় এলে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেন এই বেঞ্চ তাদের বিব্রতবোধের কথা জানান।

আদালতে শুনানি: কারা উপস্থিত ছিলেন

  • রিটকারীর পক্ষে: জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, আহসানুল করিম, ও আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির
  • রাষ্ট্রপক্ষে: ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মুহাম্মদ আজমী

শুনানিতে জয়নুল আবেদীন জানান যে, “অধ্যাদেশ সংক্রান্ত রিট বিচারক নিয়োগে প্রস্তাবিত কাউন্সিল নিয়ে।” কিন্তু হাইকোর্ট বেঞ্চ উল্লেখ করেন যে তাঁরা নিজেই ওই কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে এক সভায় উপস্থিত ছিলেন। এ কারণে তাঁরা রিটটি শুনতে পারছেন না বলে মত প্রকাশ করেন।

পরবর্তী পদক্ষেপ ও প্রধান বিচারপতির ভূমিকা

আদালত রিটটি কার্যতালিকা থেকে বাদ দেওয়ার নির্দেশ দেন। তখন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম অনুরোধ করেন বিষয়টি যেন প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানো হয়। আদালত তাদের বিব্রতবোধের বিষয়টি উল্লেখ করে মামলাটি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

আইনজীবীদের মত অনুযায়ী, এখন প্রধান বিচারপতি নতুন একটি বেঞ্চ গঠন করে দেবেন। সেখানেই ভবিষ্যতে রিটটির শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।