০৯:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
পটুয়াখালীর গলাচিপায় খাস জমি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ২৪ রান্নাঘর বাজার: পেঁয়াজের দাম ১১৫, ইলিশ এখনও নাগালের বাইরে ভারত চীন সীমান্তের কাছে নতুন সামরিক ঘাঁটি উদ্বোধন: কৌশলগত সক্ষমতা আরও জোরদার আগে গণভোট, ছাড়া সংসদ নির্বাচনে যাবে না জামায়াত উমর নাবির শেষ দিনের রহস্য: তদন্তে উঠে আসছে নতুন নতুন সূত্র মালয়েশিয়ার পাম অয়েল এত বেশি কেন ব্যবহার হয়? ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলার পর চরম সতর্কতা—নিরাপত্তা ঘিরে আতঙ্কে নাগরিকরা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না: যুক্তরাজ্যকে জানালেন অধ্যাপক ইউনূস আফগানিস্তানে ভয়াবহ মানবিক সংকট—ক্ষুধা, ঋণ ও সেবাবঞ্চনায় বিপর্যস্ত ৯০% পরিবার পূর্ব আফ্রিকার মানুষের ক্ষমতায়নে  অবদানের জন্য  সুলতানের মর্যাদাপূর্ণ সম্মাননা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৬)

  • Sarakhon Report
  • ০৩:০৪:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
  • 73

প্রদীপ কুমার মজুমদার

ডঃ দত্ত’ মনে করেন নাচাই, গ্রন্থনামের সঠিক পাঠোদ্ধার করতে পারেন নি এবং এটিকে AL-ntf বলে ধরে নিয়েছেন। এ হয়তো কোন গ্রন্থের আরবী অনুবাদ যার মূল সংস্কৃত গ্রন্থ আয়ও পাওয়া যায়নি। ডা হত এরপর বলেছেন কুহুমপুরের আর্যভট্টের রচনার যে উদ্ধৃতি আনবিরণী দিয়েছেন তা সবই এই বই থেকে দেওয়া কিনা তা আমরা জানি না।

অন্ততঃ একটি উদ্ধৃতি বলভদ্রের থেকে দেওয়া হয়েছে বলে মনে হয়। উপরোক্ত মন্তব্যের পর দত্ত বলেছেন “আলবিরণী গ্রন্থটিকে ইতস্ততঃ পরিমার্জিত করেছেন, এবং এ থেকে প্রমাণিত হয় অনুবাদ কানে সাত নকলে আসল খাস্তা হয়ে গিয়েছিল।”

আর্থসিদ্ধান্ত নামে একটি গ্রন্থ দেখতে পাওয়া যায় যেটির রচয়িতা হিসাবে আর্যভটের নাম দেখা যায়। এটি অত্যন্ত বৃহৎ বলে মহা-আর্যসিদ্ধান্ত সংক্ষেপে আর্থ-সিদ্ধান্ত নামেও প্রচলিত ছিল।

আর্যসিদ্ধান্তের দুটি প্রমাদপূর্ণ পুঁ’খি দেখে হল বলেন, “যেহেতু আর্য-সিদ্ধান্ত গ্রন্থে বৃদ্ধ আর্যভটের উল্লেখ আছে। অতএব মনে হয় আর্যভট নামে ছলন গণিতবিদ ছিলেন। কার্ণ (Karn) এ মতের সমর্থক এবং মন্তব্য করেন -হয়তো কোন তরুণ গণিতবিদ গৌরবার্থে আর্যভট নামটি ব্যবহার করেছেন।

(চলবে)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৫)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৫)

জনপ্রিয় সংবাদ

পটুয়াখালীর গলাচিপায় খাস জমি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ২৪

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৬)

০৩:০৪:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫

প্রদীপ কুমার মজুমদার

ডঃ দত্ত’ মনে করেন নাচাই, গ্রন্থনামের সঠিক পাঠোদ্ধার করতে পারেন নি এবং এটিকে AL-ntf বলে ধরে নিয়েছেন। এ হয়তো কোন গ্রন্থের আরবী অনুবাদ যার মূল সংস্কৃত গ্রন্থ আয়ও পাওয়া যায়নি। ডা হত এরপর বলেছেন কুহুমপুরের আর্যভট্টের রচনার যে উদ্ধৃতি আনবিরণী দিয়েছেন তা সবই এই বই থেকে দেওয়া কিনা তা আমরা জানি না।

অন্ততঃ একটি উদ্ধৃতি বলভদ্রের থেকে দেওয়া হয়েছে বলে মনে হয়। উপরোক্ত মন্তব্যের পর দত্ত বলেছেন “আলবিরণী গ্রন্থটিকে ইতস্ততঃ পরিমার্জিত করেছেন, এবং এ থেকে প্রমাণিত হয় অনুবাদ কানে সাত নকলে আসল খাস্তা হয়ে গিয়েছিল।”

আর্থসিদ্ধান্ত নামে একটি গ্রন্থ দেখতে পাওয়া যায় যেটির রচয়িতা হিসাবে আর্যভটের নাম দেখা যায়। এটি অত্যন্ত বৃহৎ বলে মহা-আর্যসিদ্ধান্ত সংক্ষেপে আর্থ-সিদ্ধান্ত নামেও প্রচলিত ছিল।

আর্যসিদ্ধান্তের দুটি প্রমাদপূর্ণ পুঁ’খি দেখে হল বলেন, “যেহেতু আর্য-সিদ্ধান্ত গ্রন্থে বৃদ্ধ আর্যভটের উল্লেখ আছে। অতএব মনে হয় আর্যভট নামে ছলন গণিতবিদ ছিলেন। কার্ণ (Karn) এ মতের সমর্থক এবং মন্তব্য করেন -হয়তো কোন তরুণ গণিতবিদ গৌরবার্থে আর্যভট নামটি ব্যবহার করেছেন।

(চলবে)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৫)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৫)