০২:৫৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫
রেস্টুরেন্ট বুকিং নিয়ে নতুন বিতর্ক: বিলাসিতা নাকি বাজারের বাস্তবতা? রাজা সীতারাম রায়: যশোরের স্বাধীন রাজ্যের সাহসী রাজা রহস্যময় রাতের যাত্রা: এক রোমাঞ্চকর রাত বান্দরবানে সোমেশ্বরী নদী: পাহাড়ি ঢল, পাথরের খনি ও পর্যটনের সম্ভাবনা কপিল দেবের মতো নন জাদেজা: সিধুর কঠোর সমালোচনা রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮৮) নিউ ইয়র্ক টাইমস প্রতিবেদন: বাংলাদেশে হামলায় বিদেশিদের লক্ষ্য করেছিল আইএস কে-পপের স্টাইল আইকন: ছোট্ট এক চুলের স্টাইলেই ভাইরাল এস্পার উইন্টার মার্বেল বিড়াল — দুর্লভ রহস্যের ছায়া উপকূলে নিরাপদ পানির প্রাপ্যতা ও জলবায়ু সহনশীলতা বাড়াতে ডেনমার্কের সহায়তায় ব্র্যাকের ‘রেইন ফর লাইফ’

বাঘাইছড়িতে ইউপিডিএফ (মূল) সশস্ত্র গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর অভিযান

সুনিদিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আজ ভোর ০৩৩০ ঘটিকায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বাঘাইহাট জোন কর্তৃক ইউপিডিএফ (মূল) এর সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে নরেন্দ্র কারবারি ত্রিপুরা পাড়া নামক একটি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনাকালে, সশস্ত্র দলটি সেনাবাহিনীর উপস্থিতি বুঝতে পেরে সেনা টহল দলের উপর গুলি বর্ষণ করে পালানোর চেষ্টা করে এবং এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে ব্যাপক গুলি বিনিময় হয়।

অতঃপর, তল্লাশি চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে সেনাবাহিনীর টহলদল কর্তৃক ১টি সাবমেশিনগান (SMG), ৩টি দেশীয় তৈরী বন্দুক, ১টি এলজি, ১টি সাব মেশিনগানের ম্যাগাজিন, ১টি পোচ, ৭ রাউন্ড এ্যামোনিশন, ১৭টি খালী খোসা, ২৫টি বিভিন্ন লটের এসএমজির খালী খোসা, ২টি কার্তুজ, ৪টি ওয়াকিটকি, ১টি মটরোলা সেট, ৪টি ওয়াকিটকি চার্জার, ২টি ক্যামেরা, ১টি স্পাই ক্যামেরা সান গ্লাস, ১টি স্পাই ক্যামেরা ডিভাইস চার্জার, ৩টি পেন ড্রাইভ, ৪টি ইউপিডিএফ সংগঠনের পতাকা, ৫টি ইউপিডিএফ সংগঠনের আর্ম ব্যান্ড এবং ১২টি বিভিন্ন প্রকারের বই উদ্ধার করা হয়।

পার্বত্য চট্টগ্রামে সকল জাতিগোষ্ঠীর জানমালের নিরাপত্তা রক্ষায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বদ্ধপরিকর এবং ভবিষ্যতেও সশস্ত্র দলগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান অব্যাহত থাকবে।

 

রেস্টুরেন্ট বুকিং নিয়ে নতুন বিতর্ক: বিলাসিতা নাকি বাজারের বাস্তবতা?

বাঘাইছড়িতে ইউপিডিএফ (মূল) সশস্ত্র গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর অভিযান

০৪:৩৫:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫

সুনিদিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আজ ভোর ০৩৩০ ঘটিকায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বাঘাইহাট জোন কর্তৃক ইউপিডিএফ (মূল) এর সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে নরেন্দ্র কারবারি ত্রিপুরা পাড়া নামক একটি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনাকালে, সশস্ত্র দলটি সেনাবাহিনীর উপস্থিতি বুঝতে পেরে সেনা টহল দলের উপর গুলি বর্ষণ করে পালানোর চেষ্টা করে এবং এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে ব্যাপক গুলি বিনিময় হয়।

অতঃপর, তল্লাশি চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে সেনাবাহিনীর টহলদল কর্তৃক ১টি সাবমেশিনগান (SMG), ৩টি দেশীয় তৈরী বন্দুক, ১টি এলজি, ১টি সাব মেশিনগানের ম্যাগাজিন, ১টি পোচ, ৭ রাউন্ড এ্যামোনিশন, ১৭টি খালী খোসা, ২৫টি বিভিন্ন লটের এসএমজির খালী খোসা, ২টি কার্তুজ, ৪টি ওয়াকিটকি, ১টি মটরোলা সেট, ৪টি ওয়াকিটকি চার্জার, ২টি ক্যামেরা, ১টি স্পাই ক্যামেরা সান গ্লাস, ১টি স্পাই ক্যামেরা ডিভাইস চার্জার, ৩টি পেন ড্রাইভ, ৪টি ইউপিডিএফ সংগঠনের পতাকা, ৫টি ইউপিডিএফ সংগঠনের আর্ম ব্যান্ড এবং ১২টি বিভিন্ন প্রকারের বই উদ্ধার করা হয়।

পার্বত্য চট্টগ্রামে সকল জাতিগোষ্ঠীর জানমালের নিরাপত্তা রক্ষায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বদ্ধপরিকর এবং ভবিষ্যতেও সশস্ত্র দলগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান অব্যাহত থাকবে।