সাম্রাজ্যিক জাগানের দাবি ছিল যে চীন বহির্বিশ্বের অন্য কারো কাছ থেকেই সাপ্লাই গ্রহণ নিজের দখলে রাখতে।
১৯৩৭ সালে সম্পাদিত চীন-সোভিয়েত চুক্তির বদৌলতে চিয়াং কাই শেকের জাতীয়তাবাদী সেনাবাহিনী ও চীনা বিমান বাহিনী এতো বিপুল পরিমাণ সামরিক সমর্থন ও সাহায্য পায় যে তারা জাপানিদের অফেনসিভের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়। এবং ১৯৩৯ সালের মধ্যে তারা “চাংশা” (Changshe) “গুয়াংনি” (Guangxi) যুদ্ধে বিজরি হয়: চীনের গভীর অভ্যন্তর পর্বত বিস্তৃত জাপানের ‘লাইন অব কমিউনিকেশনস একেবারেই নিরুপদ্ধ “শাশি” (Shastরদ্ধে জাপানিদের পরাজিত করে এবং বছর স্থায়ী “দক্ষিন অবস্থার মধ্যে পড়ে।
সৃষ্টি হয় অৎলাবস্থার। ফলে, অপরদিকে কমিউনিস্ট বাহিনী ওয়াংশিত যুদ্ধে ‘অন্তর্থাত ও গেরিলা রণকৌশলের মাধ্যমে জাপানিদের পরাজিত করে “ন” (Nanning) দখল করে নেয়। ১৯৩৯ সালের নভেম্বর নামে, ১৯৪০ সালের আগস্ট মাসে কমিউনিস্ট বাহিনী তখন মধ্য চীনে ‘কাউন্টার মাংসে চিয়াং কাই শেকের বাহিনী যখন বিরাট মাপের শীতকালীন ‘অফেনসিডে অফেনসিত” শুরু করে।
১৯৩৭ সাল থেকে ১৯৪৫ সালের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত স্থায়ী চীন, জাপান যুক্ত হয়তো অনেক আগেই শেষ হতে পারত, যদি জাপান চিয়াং কাই শেকের অর্থনৈতিক ও অন্যান্য হাড় প্রদানের শর্ত মেনে নিত। কিন্তু সাম্রাজ্যিক জাগানের দাবি ছিল যে চীন বহির্বিশ্বের অন্য কারো কাছ থেকেই সাপ্লাই গ্রহণ নিজের দখলে রাখতে। ফলে, পুরোমাত্রায় যুদ্ধ শুরু হয়।
চীনকে পঙ্গু করার করতে পারবে না, চেয়েছিল চীনের নিরঙ্কুশ অর্থনৈতিক ও কাঁচামালের নিয়ন্ত্রণ পন্থা হিসেবে জাপান চীনের সামদ্রিক বন্দরগুলো এক এক করে দখল করে নেয়: সামুদ্রিক বন্দরে সমৃদ্ধ চীন ১৯৩৭-১৯৩৮ সালে সহসা ‘বন্দরহীন’ দেশে পরিণত হয়। এমনকি জাপানের অনুরোধে ইংরেজরা তাদের হংকং বন্দরও চীনের ব্যবহারের জন্য নিষিদ্ধ করে দেয়।
(চলবে)
নাঈম হক 



















