
টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪৩)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি এমন কি করুণা পরবশ হয়েও তাঁর কাছে মিথ্যা বলা ছিল অসম্ভব। এমন কি যখন তিনি অত্যন্ত

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৪)
সন্ন্যাসী ঠাকুর পরদিন সকালে শ্মশানে আসিয়া যথারীতি পূজা করিয়া বাহিরে আসিয়া বসিলাম। দেখিলাম আমারই বয়সের একটি বালক সন্ন্যাসীর বেশে শ্মশানের

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২২)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ তিষ্কা কিনকে বিদায় জানাতে ওদের কবরখানার বাসায় গেলুম। বাবার সঙ্গে ও চলে যাচ্ছিল ওর কাকার কাছে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪২)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি তারপর অকস্মাৎ চীৎকার ক’রে ব’লে উঠলো, যেন অনেকটা মর্মাহত হয়েই: “আমি ভেবেছিলুম, তিনি সত্যিকার এনার্কিস্ট বুঝি।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৩)
সন্ন্যাসী ঠাকুর মনে মনে ভাবিলাম, আমি যদি এই ঘরে আজ রাত্রযাপন করি তবে আমার মরণ নিশ্চিত। আর যদি এখান হইতে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২১)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ‘তাইলে শোন আমাদের বক্তব্য,’ শেষ করার আগে বাস্কাকভ বললে, ‘আমরা বলি, যুদ্ধ জয়ফয় শেষ করে শান্তি

তাও কী?
সারাক্ষণ ডেস্ক তাও কী? লু তুং পিন (৭৫৫ – ৮০৫) তাও কী? এটাই শুধু। এটি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪১)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি “ও! কী আনন্দ! আপনিও আমাদেরই একজন! অবশেষে ভগবানের কৃপায়, আমি আমার স্বদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানের মুখোমুখি দাঁড়াবার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০২)
সন্ন্যাসী ঠাকুর আম পাড়িয়া আনিলাম। লোহার বল্টুর সেই শিবের সামনে আমার চৌর্যবৃত্তি-আহরিত আমগুলি টানাইয়া ভোগ দিলাম। লোহার ঠাকুর এজন্য কোনোই

ক্ষমা করে দিও প্রভু
ক্ষমা করে দিও প্রভু স্বদেশ রায় তোমার গৈরিক বরনের ওপর ওরা গভীর কালো দাগ দিয়ে দিতে চায়। তুমি ওদের ক্ষমা