
টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব-০১)
ম্যাকসিম গোর্কী খাপছাড়া এক অন্যান্য সকল চিন্তার উর্ধ্বে যে-চিন্তাটি তাঁকে প্রায়ই এবং স্পষ্টত ব্যাকুল করতো, তা ছিল ভগবানের চিন্তা। বাস্তবিক

অরণ্যে
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় বেশি দিনের কথা নয়, গত ফাল্গুন মাসের কথা। দোলের ছুটিতে গালুডি বেড়াতে গিয়েছিলাম। প্রসঙ্গক্রমে বলি যে সিংভূম জেলার

ইশকুল (পর্ব-৪৮)
আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ ‘এবার চলি,’ বলল ফেদকা। ‘ঠিক আছে। আমি আর দরজা বন্ধ করতে যাচ্ছি না, বুঝলি। তুই খালি

আগুনমুখে ভূত
আবু ইসহাক জাহিদ ঊর্ধ্বশ্বাসে দৌড়ে বাড়ি এসে কাঁপতে কাঁপতে উঠানে পড়ে বেহুঁশ হয়ে যায়। রাত তখন সাড়ে দশটা। তাকে ঘিরে

ইশকুল (পর্ব-৪৭)
আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ একদিন তখন সেপ্টেম্বর মাস পড়ে গেছে ফেক্কা আমার সঙ্গে বেশ রাত পর্যন্ত আমাদের বাড়িতে রইল। একসঙ্গে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৪)
কবিগান রাজেন সরকারের দুই শিষ্য বিজয় আর নিশিকান্ত এখন নামকরা কবিয়াল। উভয় বঙ্গে তাঁহারা কবিগানের বায়না পাইয়া থাকেন। বহুদিন উঁহাদের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৩)
কবিগান সেটা বোধহয় ১৯৩২ সন। ওড়াকান্দির রাজেন সরকার তাঁর দুই শিষ্য বিজয় আর নিশিকান্তকে লইয়া আমার কলিকাতার মেসে আসিয়া উপস্থিত

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭২)
কবিগান ফরিদপুর শহরের নানা স্থান হইতে কবিগান গাওয়ার জন্য আমাদের নিমন্ত্রণ আসিত। একবার আমি ও কালিপদ রাতদুপুরে রাজকুমার চৌধুরীর বাড়ির

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭১)
কবিগান আমার বালককালে যাদব সরকার আর পরীক্ষিত সরকারের গান শুনিয়াছি। যাদবের ছড়া রচনায় নানারকমের সুর ও ছন্দ থাকিত। পরীক্ষিত পাল্লা

ইশকুল (পর্ব-৪৬)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ মা আমাকে এক রকম কাপড় দিয়ে টিউনিক আর ট্রাউজার্স বানিয়ে দিলেন। কাপড়টাকে বলা হত শয়তানের চামড়া।