১০:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৭৯) শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে চীনের সঙ্গে একই পথে হাঁটছে পশ্চিমা বিশ্ব পোল্যান্ডের বনে বিরল কালো নেকড়ের ক্যামেরাবন্দি দৃশ্য, সংরক্ষণ ও সহাবস্থানের বিতর্ক নতুন করে শিশিতে বন্দি সৌন্দর্যের মোহ: পরীক্ষাহীন পেপটাইড ইনজেকশনের বিপজ্জনক উত্থান তুরস্কের দাবি: আক্কুয়ু পারমাণবিক প্রকল্পে রাশিয়ার নতুন ৯ বিলিয়ন ডলার অর্থায়ন প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৪৬) শাওমির ১৭ আল্ট্রা ‘লাইকা এডিশন’: স্মার্টফোনে ফিরছে ম্যানুয়াল জুম রিং একাত্তরেও উৎসবের রাজকীয় গ্ল্যামার, লাল শাড়িতে নতুন সংজ্ঞা রচনা রেখার ইউক্রেনের দাবি: রাশিয়ার ওরেনবুর্গে বড় গ্যাস প্রক্রিয়াজাত কারখানায় ড্রোন হামলা দীপু চন্দ্র দাস হত্যাসহ নির্যাতনের প্রতিবাদে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে হিন্দু মহাজোটের মানববন্ধন
সাহিত্য

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২৪)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ নৌবাহিনীর এক ছোকরা অফিসারকে গলা চড়িয়ে তিনি কী-যেন বলছিলেন। অফিসারটি প্ল্যাটফর্মের ওপর একটা ভারি লোহার ট্রাঙ্ক

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪৪)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি “কিন্তু আপনি বলেছিলেন যে তিনি ছিলেন একজন টুলা ভাষার লেখক, এবং তাঁর কোনো শক্তি নেই।” টলস্টয়

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৫)

সন্ন্যাসী ঠাকুর সন্ন্যাসী ঠাকুর চলিয়া যাওয়ার পর তাঁহার বাগানের এত যত্নের ফুলগাছগুলি শুকাইয়া যাইতে লাগিল। আমি ছেলেমানুষ। কত আর পানি

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২৩)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ‘হ্যাঁ, সত্যি কথা,’ কথাটা স্বীকার করতে গিয়ে তিষ্কার গলা ধরে গেল। ‘এই সবকিছুতে এত অভ্যস্ত হয়ে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪৩)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি এমন কি করুণা পরবশ হয়েও তাঁর কাছে মিথ্যা বলা ছিল অসম্ভব। এমন কি যখন তিনি অত্যন্ত

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৪)

সন্ন্যাসী ঠাকুর পরদিন সকালে শ্মশানে আসিয়া যথারীতি পূজা করিয়া বাহিরে আসিয়া বসিলাম। দেখিলাম আমারই বয়সের একটি বালক সন্ন্যাসীর বেশে শ্মশানের

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২২)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ তিষ্কা কিনকে বিদায় জানাতে ওদের কবরখানার বাসায় গেলুম। বাবার সঙ্গে ও চলে যাচ্ছিল ওর কাকার কাছে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪২)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি তারপর অকস্মাৎ চীৎকার ক’রে ব’লে উঠলো, যেন অনেকটা মর্মাহত হয়েই: “আমি ভেবেছিলুম, তিনি সত্যিকার এনার্কিস্ট বুঝি।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৩)

সন্ন্যাসী ঠাকুর মনে মনে ভাবিলাম, আমি যদি এই ঘরে আজ রাত্রযাপন করি তবে আমার মরণ নিশ্চিত। আর যদি এখান হইতে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২১)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ‘তাইলে শোন আমাদের বক্তব্য,’ শেষ করার আগে বাস্কাকভ বললে, ‘আমরা বলি, যুদ্ধ জয়ফয় শেষ করে শান্তি