সাহিত্য

০৪:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ দাঁড়কাকের হাত দু-খানা লম্বা আর লিকলিকে। চা তৈরি করতে করতে অনবরত হড়হড় করে কথা বলতে থাকলেন

ম্যাকসিম গোর্কী চৌত্রিশ আর এক দিগ্‌বলয় থেকে অপর দিব্বলয় পর্যন্ত এই বরফের মৃত মরুর মধ্য দিয়ে চ’লে গেছে হল্লে ফিতের

সন্ন্যাসী ঠাকুর মেয়েটি হাসিয়া বলিল, “তুমি যে আমার ছেলে বাবা! ছেলের জন্য মা এত কিছু করিবে না তো কে করিবে?”

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ এদিকে বক্তারা একের পর এক মণ্ড দখল করে বলে চলেছেন। ধরা গলায়, বসে-যাওয়া গলায় বলে চলেছেন

ম্যাকসিম গোর্কী চৌত্রিশ “জীবনে সবচেয়ে কী ভয়ংকর স্বপ্ন তুমি দেখেছ বলো তো?” টলস্টয় আমাকে প্রশ্ন করলেন। স্বপ্ন আমি কদাচিৎ দেখি,

সন্ন্যাসী ঠাকুর ইহার পরে যখনই অবসর পাইয়াছি দিদির সঙ্গে দেখা করিয়াছি। দিদি আমাকে কোনোদিনই কিছু-না-কিছু না খাওয়াইয়া ছাড়েন নাই। আমি

আবু ইসহাক বিড়ালকে বলা হয় বাসের মাসি। বাঘ কিন্তু মাসিদের খাতির করে না। খিদে পেলে থাবা দিয়ে মাসিদেরও ধরে খেয়ে

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ শুনে ভালো মানুষের মতো হাসতে লাগল এভূগ্রাফ তিমোফেয়েভিচ। সঙ্গে সঙ্গে বোতলের কানায়-কানায় ভরা তেলটাও দুলতে লাগল।

ম্যাকসিম গোর্কী বত্রিশ ভরা অঞ্চলের কোনো পাদরির মতো তিনি মাঝে মাঝে যেমন আত্মম্ভরী, তেমনি অসহিষ্ণু হ’য়ে উঠেন। যে মানুষযাট এই

সন্ন্যাসী ঠাকুর আমি জলধর দাদাকে বলিলাম, “আমি সাধনা করিতে কোনো বিভূতিই দেখিতে পাই না।” তিনি প্রশ্ন করিলেন, “তবে যে বাবা