১১:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫
সাহিত্য

প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৩৬)

পিওতর মান্তেইফেল গ্লাইডার-ঈগল তখন সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি। সাভেলভ রেলপথের ইশা স্টেশন থেকে কিছু দূরে উডককজাতীয় স্নাইপ শিকার করছিলাম। সেখানে পালকওয়ালা ‘গ্লাইডারদের’

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০)

আমার অন্ধ দাদা দ্রুত লয়ে খাটো করিয়া, কখনও ধমকের সুরে, কখনও আবেগমিশ্রিত সুরে, কখনও জোরে জোরে দাপটের সঙ্গে, কখনও ফিসফিস

প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৩৫)

পিওতর মান্তেইফেল অপ্রত্যাশিত পার্টীগণিত ভালুকের ছানারা যেখানে খেলছিল, সেখানে জুটল একদল দর্শক। ভল্লুক পরিবারের ইতিহাস বলতে গিয়ে গাইড হঠাৎ জিজ্ঞেস

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯)

আমার অন্ধ দাদা আমার পিতার এক চাচা ছিলেন। নাম দানু মোল্লা। লোকে তাঁহাকে ধানু মোল্লা বলিয়া ডাকিত। অভি ছোট বয়সে

প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৩৪)

পিওতর মান্তেইফেল তোরাঙ্গিকোল হ্রদে ইব্রতীশ নদীর উজান এলাকা পর্যবেক্ষণ করার সময় তোরাঙ্গিকোল হ্রদের উপকূলে ঝোপের মধ্যে শিপুন-জাতের একটা রাজহাঁস পরিবার

প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৩৩)

পিওতর মান্তেইফেল কাক নদীর বালুময় অগভীর একটা জায়গার ওপর ধাঁরে ধীরে উড়ছিল কাক। প্রায় শেষ শক্তি নিঃশেষ করে সে যেন

হারেম

আবু ইসহাক হারেমের ব্যাপার। বাইরে জানাজানি হলে বিপন্ন হবে মান-সম্ভ্রম। তাই আমীর নিজেই তদন্তে বেরিয়েছিলেন। তদন্ত শেষ করে আমীর মুরাদ

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮)

জীবনকথা চরভদ্রাসনের লোকেরা আমার পিতাকে কেমন ভালোবাসিতেন, একটি দৃষ্টান্ত দিলে বোঝা যাইবে। তখন আমার পিতার মৃত্যু হইয়াছে। গ্রাম্য-গান সংগ্রহ করিতে

প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৩২)

পিওতর মান্তেইফেল হাঁসের খাবার কী খায় বুনো হাঁসেরা? মনে হবে তার জবাব এমন আর কঠিন কী। গুলি করে মেরে পেট

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭)

জীবনকথা মাঝে মাঝে কুড়ি-পঁচিশ জনের অধিক অতিথি সমাগম হইত। এই অতিথিদিগকে আদর যত্ন করিতে আমার পিতা পাগল হইয়া উঠিতেন। ফরিদপুর