প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৩৬)
পিওতর মান্তেইফেল গ্লাইডার-ঈগল তখন সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি। সাভেলভ রেলপথের ইশা স্টেশন থেকে কিছু দূরে উডককজাতীয় স্নাইপ শিকার করছিলাম। সেখানে পালকওয়ালা ‘গ্লাইডারদের’
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০)
আমার অন্ধ দাদা দ্রুত লয়ে খাটো করিয়া, কখনও ধমকের সুরে, কখনও আবেগমিশ্রিত সুরে, কখনও জোরে জোরে দাপটের সঙ্গে, কখনও ফিসফিস
প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৩৫)
পিওতর মান্তেইফেল অপ্রত্যাশিত পার্টীগণিত ভালুকের ছানারা যেখানে খেলছিল, সেখানে জুটল একদল দর্শক। ভল্লুক পরিবারের ইতিহাস বলতে গিয়ে গাইড হঠাৎ জিজ্ঞেস
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯)
আমার অন্ধ দাদা আমার পিতার এক চাচা ছিলেন। নাম দানু মোল্লা। লোকে তাঁহাকে ধানু মোল্লা বলিয়া ডাকিত। অভি ছোট বয়সে
প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৩৪)
পিওতর মান্তেইফেল তোরাঙ্গিকোল হ্রদে ইব্রতীশ নদীর উজান এলাকা পর্যবেক্ষণ করার সময় তোরাঙ্গিকোল হ্রদের উপকূলে ঝোপের মধ্যে শিপুন-জাতের একটা রাজহাঁস পরিবার
প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৩৩)
পিওতর মান্তেইফেল কাক নদীর বালুময় অগভীর একটা জায়গার ওপর ধাঁরে ধীরে উড়ছিল কাক। প্রায় শেষ শক্তি নিঃশেষ করে সে যেন
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮)
জীবনকথা চরভদ্রাসনের লোকেরা আমার পিতাকে কেমন ভালোবাসিতেন, একটি দৃষ্টান্ত দিলে বোঝা যাইবে। তখন আমার পিতার মৃত্যু হইয়াছে। গ্রাম্য-গান সংগ্রহ করিতে
প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৩২)
পিওতর মান্তেইফেল হাঁসের খাবার কী খায় বুনো হাঁসেরা? মনে হবে তার জবাব এমন আর কঠিন কী। গুলি করে মেরে পেট
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭)
জীবনকথা মাঝে মাঝে কুড়ি-পঁচিশ জনের অধিক অতিথি সমাগম হইত। এই অতিথিদিগকে আদর যত্ন করিতে আমার পিতা পাগল হইয়া উঠিতেন। ফরিদপুর




















