
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১১১)
শ্রী নিখিলনাথ রায় তদীয় অলোকসামান্ত সৌন্দর্য্য দেশময় রাষ্ট্র হইয়া পড়ে। মুর্শিদাবাদে এইরূপ প্রবাদ প্রচলিত ছিল যে, তৎকালে ফৈজীর ন্যায় সুন্দরী

কিভাবে ঢাকাই মসলিন বোনা হতো ( পর্ব-৩)
শিবলী আহম্মেদ সুজন সুতা তৈরীর পালা। সাধারণতঃ মেয়েলোকেরাই সুতা কাটত। সুতা কাটার জন্য চারটি জিনিসের দরকার ছিল- ১। একটি টাকু-

কিভাবে ঢাকাই মসলিন বোনা হতো ( পর্ব-২)
শিবলী আহম্মেদ সুজন বীজ বপনের প্রণালীও মোটামুটি ভাবে নির্দিষ্ট ছিল। জমি বেশ গভীর ভাবে চাষ করার পর জমিতে প্রায় দেড়

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১১০)
শ্রী নিখিলনাথ রায় প্রারম্ভে সাধারণতঃ ঐশ্বর্য্যশালী লোকের সন্তানগণ যেরূপ বিকৃত হয়, সিরাজেরও ‘সেই রূপ বিকৃতি ঘটিয়াছিল; কিন্তু ইহা জানা আবশ্যক

কিভাবে ঢাকাই মসলিন বোনা হতো ( পর্ব-১)
শিবলী আহম্মেদ সুজন যে কোন বস্ত্র বুননের তিনটি স্তর আছে-কার্পাস সংগ্রহ, সুতা কাটা এবং কাপড় বোনা। ঢাকাই মসলিনের বৈশিষ্ট্য এই

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় যখন, ষড়যন্ত্রকারিগণের ভীষণ চক্রে নিষ্পেষিত হইয়া, সিরাজ পলাশীর রণক্ষেত্রে সর্ব্বস্ব বিসর্জন দিয়া, সাধের মুর্শিদাবাদ ত্যাগ করিতে বাধ্য

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় স্বর্গ ও মর্ত উভয়েরই উপকরণ লইয়া নারীহৃদয় গঠিত। যাঁহারা তন্ন তন্ন রূপে নারীহৃদয় অনুশীলন করিয়াছেন, তাঁহারা সবিশেষ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৭)
শ্রী নিখিলনাথ রায় লুৎফ উন্নেসা সংসার-মরুভূমির উত্তপ্ত বালুকারাশির প্রচণ্ড তাপে মানবজীবন অভিভূত হইয়া পড়িলে, একমাত্র স্নেহময়ী রমণীর সজীব সুস্নিগ্ধ করুণা-

ঢাকায় কত প্রকারের মসলিন ছিলো ( অন্তিম কিস্তি)
শিবলী আহম্মেদ সুজন হাম্মাম হাম্মাম মোটা বুননীর কাপড় এবং শীতকালে চাদর রূপে ব্যবহৃত হত। ইহা দৈর্ঘ্যে ২০ গজ ও চওড়ায়

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই চত্বরের মধ্যস্থলে একটি গৃহের ভিত্তি অদ্যাপি বিরাজমান আছে, তাহা দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে সমান ও প্রায় ৩০ হস্ত হইবে।