
রুজভেল্টকে লেখা যে চিঠিকে ‘জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল’ বলেছিলেন আইনস্টাইন
ডেবোরা নিকোলস-লি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্টকে একটা চিঠি লিখেছিলেন আলবার্ট আইনস্টাইন। সালটা ছিল ১৯৩৯। সে বছরের অগাস্ট মাসে

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১০)
শশাঙ্ক মণ্ডল প্রথম অধ্যায় এ ধরনের অসংখ্য অতীতের স্মারক সমগ্র সুন্দরবনের বিভিন্নপ্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে।জাদু মারণ উচাটন বশীকরণ ঝাড়ফুক মন্ত্র আদিম

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৪৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সিরাজ মুর্শিদাবাদ রক্ষা করিতে ইচ্ছা করিলে, -মীরজাফর সিরাজের প্রাসাদ আক্রমণ এবং যুদ্ধক্ষেত্রে ইংরেজদিগকে সাহায্য ও সিরাজকে বন্দী

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-০৯)
শশাঙ্ক মণ্ডল প্রথম অধ্যায় হাড়োয়ার খাসবালান্দা গ্রামের লালমসজিদে গুপ্তযুগের মূর্তিখোদিত প্রস্তরখণ্ডে নাভিপদ্মের চিহ্ন প্রত্নতাত্ত্বিকদের সামনে অনেক প্রশ্ন তুলে ধরে। নেপালের

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৪৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় মীরজাফর মসনদে বসিবার পূর্ব্বে জাফরা- গঞ্জেই অবস্থিতি করিতেন। তাঁহার নামানুসারে, অথবা মুর্শিদাবাদের স্থাপয়িতা মুর্শিদকুলী জাফর খাঁর নামানুসারে

প্রাগৈতিহাসিক সমুদ্রগাভী কুমির এবং হাঙরের শিকার হয়েছিল
সারাক্ষণ ডেস্ক একটি বিরল জীবাশ্ম এমন একটি দিনের চিত্র তুলে ধরেছে যা একটি প্রাগৈতিহাসিক সমুদ্রগাভীর জন্য অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ছিল। দুগং

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-০৮)
শশাঙ্ক মণ্ডল প্রথম অধ্যায় হাড়োয়ার খাসবালান্দা গ্রামের লালমসজিদে গুপ্তযুগের মূর্তিখোদিত প্রস্তরখণ্ডে নাভিপদ্মের চিহ্ন প্রত্নতাত্ত্বিকদের সামনে অনেক প্রশ্ন তুলে ধরে। নেপালের

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৪৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় জাফরাগঞ্জ জাফরাগঞ্জ সিরাজের বধ্যভূমি, বাঙ্গলা, বিহার ও উড়িষ্যার স্বাধীনতার সমাধি। এই স্থানের ভূমি বিশ্বাসঘাতকের তরবারির আঘাতে কলুষিত

আয়রন কার্টেনের পেছনে
সারাক্ষণ ডেস্ক ১৯৪৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, জার্মানিতে ব্রিটিশ সামরিক সরকার এবং সোভিয়েত সামরিক সরকার একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে যা দুই নতুন

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-০৭)
শশাঙ্ক মণ্ডল প্রথম অধ্যায় অতীত হাত বাড়ায় বর্তমানের দিকে; অতীতের সাথে বর্তমান একই সূত্রে বিধৃত। দেখার চোখের অভাবে অতীতের হারানো