
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৭৩)
শ্রী নিখিলনাথ রায় পূর্ব্বে উল্লিখিত হইয়াছে যে, উৎকোচ গ্রহণের জন্য হেষ্টিংস অনেকগুলি লোক নিযুক্ত করেন; তাহারা পরস্পর পরস্পরের বিষয় বিদিত

হিউএনচাঙ (পর্ব-৪৬)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু সঙ্ঘারামগুলি আশ্চর্য নিপুণভাবে তৈয়ারী। চার কোণে তেতলা স্তস্ত থাকে। কড়িকাঠগুলির বাইরের অংশ কারুকার্যময়। দরজা জানলায় খুব রং করা

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৬৭)
শশাঙ্ক মণ্ডল প্রবাদ কবে কোন সুদূর অতীতে মানুষের জীবনাভিজ্ঞতা আপন রসবোধের মাধ্যমে স্বতোৎসারিত হয়েছিল প্রবাদের মাধ্যমে তা আজ ইতিহাসের আড়ালে

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭০)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ইনকাদের পেশা বা জীবিকা গড়ে উঠেছিল প্রধানত কৃষি ব্যবস্থাকে কেন্দ্র করে। এ প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য যে আন্দেস অঞ্চলের কৃষক সমাজ

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১০৯)
প্রদীপ কুমার মজুমদার আলি বিন আবুল রিগ্যাল আবুল হাসান (১০৪৮ খ্রীঃ) তাঁর জ্যোতির্বিদ্যা গ্রন্থের মুখবন্ধের একজায়গার বলেছেন “গণনার জন্য যে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৭২)
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই উৎকোচ গ্রহণের জন্য যে তাঁহার নাম প্রকাশ করিয়াছে, তিনি তাহার সর্ব্ব-নাশ করিতে যথাসাধ্য চেষ্টা পাইয়াছেন। এই

হিউএনচাঙ (পর্ব-৪৫)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু এর পরিধি আন্দাজ ১৮ হাজার মাইল। তিন দিকে সমুদ্র, উত্তরে হিমালয়। উত্তর দিকটা চওড়া, দক্ষিণটা সরু। আকারে অর্ধচন্দ্রের

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৬৬)
শশাঙ্ক মণ্ডল অবশেষে দক্ষিণ রায় এবং বনবিবির উভয়ের সেবক হয়ে তাদের মাহাত্ম্য প্রচারে নেমে পড়েন। গীতিকাটির মধ্যে চারটি অংশ লক্ষ

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৯)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ইনকাদের অর্থনীতি, কৃষিব্যবস্থা এবং জীবিকা ইত্যাদি: প্রত্যেক সমাজের একটি নির্দিষ্ট অর্থনৈতিক ব্যবস্থা থাকে। এই অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে ওঠে উৎপাদন

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১০৮)
প্রদীপ কুমার মজুমদার অঙ্কবোধক চিহ্ন সম্পর্কে আবু রৈহান মহম্মদ ইবন আহমদ আল বিরুণীর লেখা গ্রন্থ পাঠ করলে অনেক কিছু আমরা