
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০০)
নায়েব কাননগোগণ প্রধান কাননগোদিগের সহকারী থাকিয়া সেরেস্তার কার্য্য অতি সুন্দররূপে সম্পন্ন করিতেন। গঙ্গাগোবিন্দ নায়েব কাননগো ও রাজস্ব-সমিতির দেওয়ান উভয় পদ

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৩)
এই নরকের দক্ষিণে একটা স্তূপ ছিল। এটার এখন ভগ্নদশা, কিন্তু চূড়াটা এখনো ছিল। অশোক রাজা যে চুরাশী হাজারটি স্তূপ নির্মাণ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৮)
পিরামিড এবং ধর্মীয় বিশ্বাস মায়া, ইনকা এবং আজতেকদের একটি সাধারণ মিল-এর ক্ষেত্র হল পিরামিড এবং তাকে কেন্দ্র করে ধর্মীয় বিশ্বাস।

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮৮)
প্রসঙ্গক্রমে বলা প্রয়োজন শেষের উদাহরণটি অর্থাৎ (৩-১) এইটি ভাগা পবাহের উদাহরণ। ত্রিশতিকায় শ্রীধরাচার্য ভাগানুবন্ধ সম্বন্ধে বলেছেন- গণিতসার সংগ্রহে মহাবীর বলেছেন:

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯৯)
তাহাতে দেওয়ানেরও স্বাক্ষর থাকিবে। কালেক্টরগণ দেওয়ানের নিকট হিসাব পত্র পাঠাইবেন। হাজরী মহাল প্রভৃতির রাজস্বের বিষয় সমিতির আদেশমতে সভা-পতি ও দেওয়ান

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০২)
শ্রমণ তাই দেখে করুণায় পূর্ণ হয়ে সংসারের অনিত্যতার জ্ঞানলাভ করলেন, আর তৎক্ষণাৎ অর্হৎ পদ লাভ করলেন। তার ফলে তিনি জীবন-মৃত্যুর

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৭)
ভুট্টার ব্যবহার মায়া এবং আজতেক সভ্যতার এক পরিচিত শস্য হল (Maize) মেইজ বা ভুট্টাজাতীয় ফল। ইনকা সমাজেও ভুট্টা পাওয়া গেছে।

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮৭)
এই সূত্রটির সঙ্গে দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য একটি সুন্দর উদাহরণ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন: “সাঙ্কিদ্বয়ং এয়ং ব্যস্থি কীদৃগ, ক্রহি সবনিতম্।জানাস্ত্যংশানুবন্ধঞ্চে ওথা ভাগাপবাহনন্।” ন্যাসঃ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯৮)
অবশেষে প্রাদেশিক সমিতি ভঙ্গের পর কলিকাতায় একটি সাধারণ রাজস্ব-সমিতি স্থাপিত হয়। হেষ্টিংস গঙ্গাগোবিন্দুকে তাহার দেওয়ান এবং তৎপুত্র প্রাণকৃষ্ণকে নায়েব দেওয়ান

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০১)
হিউএনচাঙ মহারাজ অশোক সম্বন্ধে অনেক কাহিনীই লিখেছেন। তিনি বলেন, অশোক যখন প্রথম রাজা হন, তখন খুব অত্যাচারী ছিলেন। মানুষকে যন্ত্রণা