দ্বিপক্ষীয় “পজ বোতাম”—বাণিজ্য ও ফেন্টানিল ইস্যু
দক্ষিণ কোরিয়ার বুসানে এপেক সম্মেলনের ফাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং আলোচনার পর সহযোগিতার কয়েকটি ইঙ্গিত দিলেও প্রকৃত বিরোধে অগ্রগতি সীমিত। ট্রাম্প বৈঠককে “অ্যামেজিং” বললেও, বাস্তবে ফোকাস ছিল ফেন্টানিল প্রিকার্সরের প্রবাহ রোধে সমন্বয়, কৃষিপণ্য কেনা এবং জ্বালানির মতো কম-সংবেদনশীল খাতে। যুক্তরাষ্ট্র ফেন্টানিল-সংশ্লিষ্ট এক শুল্ক ১০ শতাংশে নামানোর কথা বলেছে; চীন ২০২৬ সালে ট্রাম্পের বেইজিং সফর নিশ্চিত করেছে। বাজারে এটি স্বস্তির সিগন্যাল, সমাধান নয়—কারণ রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ, ভর্তুকি-নির্ভর শিল্পনীতি ও নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তি নিয়ে মূল মতভেদ অটুট।

প্রযুক্তি-সংবেদনশীল খাত এড়িয়ে যাওয়া
এনভিডিয়ার ব্ল্যাকওয়েল চিপসহ উচ্চপ্রযুক্তির প্রসঙ্গ প্রকাশ্যে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে—যা কোর ইমপাস দেখায়: ওয়াশিংটনের কাটগার্ড বনাম বেইজিংয়ের স্বনির্ভরতার পথ। বিশ্লেষকেরা বলছেন, পণ্যবাজারে সীমিত ইতিবাচক ইফেক্ট মিলতে পারে, কিন্তু রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ, ডেটা-নীতিমালা ও স্যাংশন ঝুঁকি বহাল থাকবে। নভেম্বরজুড়ে “ফ্রেমওয়ার্ক” ও পাইলট ওয়ার্কিং গ্রুপের ব্যস্ততা থাকবে—কিন্তু সুনির্দিষ্ট আলোচনায় পুরোনো লালরেখাই সামনে আসবে।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















