০৫:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫

দীর্ঘ দিন ধরে ইউ এস এইড উদ্দেশ্যমূলক কাজ করছে

  • Sarakhon Report
  • ০৩:০৩:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 20

সারাক্ষণ রিপোর্ট

সারাংশ

ইউএস এইড এর কাজ গণতান্ত্রিক আমেরিকার মৌলিক কাজের বিরোধী বলে মনে করা হচ্ছে

তাদের কাজ পর্যালোচনার জন্যে  সে দেশের পররাষ্ট্র সচিব মার্কো রুবিওকে সংস্থার অস্থায়ী প্রশাসক নিয়োগ করা হয়েছে

সংস্থাটি বাংলাদেশ সরকারের সংস্কারে যে সহায়তা দেবার নিশ্চয়তা দিয়েছিলো সে বিষয়ে স্থানীয় কোন কর্মকর্তা কথা বলতে রাজী হয়নি

ট্রাম্প প্রশাসন সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে যুক্তরাষ্ট্রের উন্নয়ন সংস্থা ইউ এস এইড (USAID) বিদেশে তার মূল্য উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হয়েছে । সংস্থাটি মূলত আমেরিকার জাতীয় স্বার্থের বা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মৌলিক কাজের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এ ধরনের কাজ করছে। এ কারণে তার পরিবর্তন আনার জন্যে এবং প্রতিষ্ঠানটিকে সঠিকভাবে কাজে লাগানোর জন্যে সে দেশের পররাষ্ট্র সচিব মার্কো রুবিওকে তার অস্থায়ী প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ করেছে

  তারিখ মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা  (USAID) দীর্ঘদিন ধরে তার মূল মিশন থেকে বিচ্যুত হয়েছেযার উদ্দেশ্য ছিল বিদেশে যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থকে দায়িত্বশীলভাবে অগ্রসর করা। এখন এটা স্পষ্ট যে USAID তহবিলের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ যুক্তরাষ্ট্রের মৌলিক জাতীয় স্বার্থের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

সংস্থার কার্যক্রমের উপর নিয়ন্ত্রণ এবং গভীর বোঝাপড়া অর্জনের জন্যে অস্থায়ী পদক্ষেপ হিসেবেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে. ট্রাম্প সচিব মার্কো রুবিওকে অস্থায়ী প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ করেছেন।

সচিব রুবিও এছাড়াও কংগ্রেসকে জানিয়েছেন যে, USAID-এর বৈদেশিক সহায়তা কার্যক্রমের একটি পর্যালোচনা চলছেযা সম্ভাব্য পুনর্গঠনের লক্ষ্যে পরিচালিত হচ্ছে।

আমরা USAID-এর মূল্যায়ন চালিয়ে যাব এবং নিশ্চিত করব যেএটি আমেরিকা ফার্স্ট‘ এজেন্ডা ও স্টেট ডিপার্টমেন্টের প্রচেষ্টার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এভাবেই আমেরিকান জনগণের স্বার্থ রক্ষা করা হবে এবং তাদের করের টাকা অপচয় থেকে বাঁচানো যাবে।

উল্লেখ্য,  বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পরে ইউএস এইড তাকে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছিলো এবং এই সরকারের যাবতীয় সংস্কার কাজে সহায়তা করার জন্যে বাংলাদেশস্থ কান্ট্রি প্রধান প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকও করেন

মার্কিন এ সিদ্ধান্তের পর তাদের এ কাজে কোন বাধা হবে কিনা এ নিয়ে স্থানীয় সংস্থায় যোগাযোগ করলে কেউ কথা বলতে রাজী হয়নি

অবশ্য ট্রাম্প তার প্রথম নির্বাহী আদেশেই ইউএসএইড এর বাংলাদেশ সহ অনান্য দেশের সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করে দেন। 

দীর্ঘ দিন ধরে ইউ এস এইড উদ্দেশ্যমূলক কাজ করছে

০৩:০৩:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সারাক্ষণ রিপোর্ট

সারাংশ

ইউএস এইড এর কাজ গণতান্ত্রিক আমেরিকার মৌলিক কাজের বিরোধী বলে মনে করা হচ্ছে

তাদের কাজ পর্যালোচনার জন্যে  সে দেশের পররাষ্ট্র সচিব মার্কো রুবিওকে সংস্থার অস্থায়ী প্রশাসক নিয়োগ করা হয়েছে

সংস্থাটি বাংলাদেশ সরকারের সংস্কারে যে সহায়তা দেবার নিশ্চয়তা দিয়েছিলো সে বিষয়ে স্থানীয় কোন কর্মকর্তা কথা বলতে রাজী হয়নি

ট্রাম্প প্রশাসন সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে যুক্তরাষ্ট্রের উন্নয়ন সংস্থা ইউ এস এইড (USAID) বিদেশে তার মূল্য উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হয়েছে । সংস্থাটি মূলত আমেরিকার জাতীয় স্বার্থের বা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মৌলিক কাজের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এ ধরনের কাজ করছে। এ কারণে তার পরিবর্তন আনার জন্যে এবং প্রতিষ্ঠানটিকে সঠিকভাবে কাজে লাগানোর জন্যে সে দেশের পররাষ্ট্র সচিব মার্কো রুবিওকে তার অস্থায়ী প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ করেছে

  তারিখ মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা  (USAID) দীর্ঘদিন ধরে তার মূল মিশন থেকে বিচ্যুত হয়েছেযার উদ্দেশ্য ছিল বিদেশে যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থকে দায়িত্বশীলভাবে অগ্রসর করা। এখন এটা স্পষ্ট যে USAID তহবিলের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ যুক্তরাষ্ট্রের মৌলিক জাতীয় স্বার্থের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

সংস্থার কার্যক্রমের উপর নিয়ন্ত্রণ এবং গভীর বোঝাপড়া অর্জনের জন্যে অস্থায়ী পদক্ষেপ হিসেবেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে. ট্রাম্প সচিব মার্কো রুবিওকে অস্থায়ী প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ করেছেন।

সচিব রুবিও এছাড়াও কংগ্রেসকে জানিয়েছেন যে, USAID-এর বৈদেশিক সহায়তা কার্যক্রমের একটি পর্যালোচনা চলছেযা সম্ভাব্য পুনর্গঠনের লক্ষ্যে পরিচালিত হচ্ছে।

আমরা USAID-এর মূল্যায়ন চালিয়ে যাব এবং নিশ্চিত করব যেএটি আমেরিকা ফার্স্ট‘ এজেন্ডা ও স্টেট ডিপার্টমেন্টের প্রচেষ্টার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এভাবেই আমেরিকান জনগণের স্বার্থ রক্ষা করা হবে এবং তাদের করের টাকা অপচয় থেকে বাঁচানো যাবে।

উল্লেখ্য,  বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পরে ইউএস এইড তাকে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছিলো এবং এই সরকারের যাবতীয় সংস্কার কাজে সহায়তা করার জন্যে বাংলাদেশস্থ কান্ট্রি প্রধান প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকও করেন

মার্কিন এ সিদ্ধান্তের পর তাদের এ কাজে কোন বাধা হবে কিনা এ নিয়ে স্থানীয় সংস্থায় যোগাযোগ করলে কেউ কথা বলতে রাজী হয়নি

অবশ্য ট্রাম্প তার প্রথম নির্বাহী আদেশেই ইউএসএইড এর বাংলাদেশ সহ অনান্য দেশের সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করে দেন।