০৭:৩৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫

রাখাইন থেকে রোহিঙ্গারা আসছে প্রতিদিনই

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০৭:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫
  • 37

সারাক্ষণ ডেস্ক

সমকালের একটি শিরোনাম “লাইনচ্যুত হওয়ায় দক্ষিণাঞ্চলের রেল চলাচল ১২ ঘণ্টা ধরে বন্ধ”

পয়েন্টম্যানের ভুল সিগন্যাল দেওয়ার কারণে ঢাকা থেকে খুলনাগামী জাহানাবাদ এক্সপ্রেস ট্রেনের দুটি কোচ ভাঙ্গা বামনকান্দা জংশন এলাকায় লাইনচ্যুত হয়েছে। এতে ঢাকা-খুলনা, ঢাকা-বেনাপোল ও ঢাকা-রাজবাড়ী রুটে ট্রেন চলাচল ১২ ঘণ্টা ধরে বন্ধ রয়েছে।

শুক্রবার দিবাগত রাত ৯টা ১০ মিনিটের দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে দুর্ঘটনার সময় ৬০০-৭০০ যাত্রী দুর্ভোগে পড়েছেন। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

আজ শনিবার সকাল থেকেই লাইনচ্যুত কোচ দুটি উদ্ধারে ঈশ্বরদী ও খুলনা থেকে দুটি রিলিফ ট্রেন ও ক্রেনসহ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উদ্ধার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে পাকশী বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা হাচিনা খাতুন বলেন, গতকাল রাত থেকে লাইনচ্যুত কোচ দুটি উদ্ধারে রাজবাড়ী ও খুলনা থেকে দুটি ক্রেন এনে লাইন সচল করতে কাজ করছি। পয়েন্টম্যানের ভুলের কারণে তাকে (নজরুল ইসলাম) বরখাস্ত করা হয়েছে। সে কতৃপক্ষের নিকট থেকে অনুমতি না নিয়েই সিগনাল বা পয়েন্ট চেন্স করেছে। ভুল করার বিষয় সত্যতা পেয়েছি। এ ঘটনায় তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তবে আশা করছি, দুপুর নাগাদ লাইনটি সচল করা সম্ভব হবে।

 

আজকের পত্রিকার একটি শিরোনাম “রাখাইন থেকে রোহিঙ্গারা আসছে প্রতিদিনই”

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে দলে দলে বাংলাদেশে ঢুকছে রোহিঙ্গারা। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি এবং কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্তের কোনো না কোনো পথ দিয়ে প্রতিদিনই ৩০-৪০ জন রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ ঘটছে। ঢুকে পড়া রোহিঙ্গারা উখিয়া ও টেকনাফের আশ্রয়শিবিরের বিভিন্ন শেল্টার ও আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে আশ্রয়ে রয়েছে বলে জানিয়েছে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) কার্যালয়।

কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, কোনো না কোনোভাবে প্রতিদিনই রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে ঢুকছে। ২০২৩ সালের নভেম্বরে জান্তা সরকারের সঙ্গে আরাকান আর্মির যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙে যাওয়ার পর রোহিঙ্গা-অধ্যুষিত টাউনশিপগুলোয় হামলা শুরু হয়। হামলার মুখে আবারও রোহিঙ্গারা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিচ্ছে।

আরআরআরসি কার্যালয়ের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে চলতি বছরের ১ মে পর্যন্ত নতুন করে আসা রোহিঙ্গার মধ্যে ১ লাখ ১৮ হাজারের মতো রোহিঙ্গার নিবন্ধন শেষ হয়েছে। নিবন্ধনের অপেক্ষায় আছে আরও ৩৫ থেকে ৪০ হাজার রোহিঙ্গা। এদের মধ্যে বড় অংশ এসেছে গত বছরের মে, জুন ও জুলাই মাসে। আশ্রয় নেওয়া এই রোহিঙ্গাদের আবাসনের জন্য জায়গা চেয়ে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) সরকারের কাছে চিঠি দিয়েছে। তবে সরকার এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি।

 

বণিকবার্তার একটি শিরোনাম “উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে ড. ইউনূসের অনুরোধের সাড়া মেলেনি এখনো”

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছর শুরুর ৩৯ দিনের মাথায় ক্ষমতা গ্রহণ করে। কিন্তু ডলারের তীব্র সংকট, ঋণের নামে ব্যাংক লুটপাট এবং অর্থ পাচারের কারণে নানামুখী সংকটে তখন দেশের অর্থনীতি। উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যে রীতিমতো পিষ্ট সাধারণ মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে অতিরিক্ত ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা দিতে অনুরোধ করা হয়, যা অন্তর্বর্তী সরকারের এক মাস পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা নিজেই জানান। ওই সময় যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়েও তিনি দেশ পুনর্গঠন ও গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে সহায়তা করতে দাতা সংস্থাগুলোকে অনুরোধ করেন। কিন্তু প্রায় আট মাস পেরিয়ে গেলেও সে আহ্বানে এখন পর্যন্ত সাড়া মেলেনি।

অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্য অনুযায়ী, অর্থবছরের নয় মাস (জুলাই-মার্চ) পর্যন্ত বৈদেশিক ঋণ প্রতিশ্রুতি মিলেছে ৩০০ কোটি ৫৩ লাখ ডলারের মতো, যা গত অর্থবছরের চেয়ে সাড়ে ৫৮ শতাংশ কম। অথচ আগের অর্থবছরের (২০২৩-২৪) একই সময় প্রতিশ্রুতি পাওয়া গিয়েছিল ৭২৪ কোটি ২১ লাখ ৭০ হাজার ডলারের।

দায়িত্ব নেয়ার পর অন্তর্বর্তী সরকার জানিয়েছিল, আওয়ামী লীগ সরকারের রেখে যাওয়া বিপুল পরিমাণ ঋণ পরিশোধ ও আর্থিক খাত সংস্কারে দাতা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে বড় আকারে অর্থ সহায়তার প্রতিশ্রুতি মিলেছে। এছাড়া পাইপলাইনে থাকা বৈদেশিক সহায়তার বাইরে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে আরো ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা চায় ড. ইউনূসের সরকার। এর মধ্যে ৩ বিলিয়ন ডলার চাওয়া হয় আইএমএফের কাছে। আর এক বিলিয়ন করে ২ বিলিয়ন ডলার দিতে বিশ্বব্যাংক ও জাইকাকে অনুরোধ জানানো হয়।

 

মানবজমিনের একটি শিরোনাম “শাহবাগ ছাড়া অন্য কোনো হাইওয়েতে ব্লকেড না দেয়ার আহ্বান হাসনাত আবদুল্লাহর”

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় ছাড়া দেশের অন্য কোনো হাইওয়ে এমনকি রাজধানীর অন্য কোনো সড়কে ব্লকেড না করার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।

শনিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ আহ্বান জানান। এসময় তিনি সারা দেশে সবাইকে গণজমায়েত ও সমাবেশ করার জন্য বলেছেন।

হাসনাত বলেন, ‘ঢাকার শাহবাগ ছাড়া ঢাকা বা সারা দেশের হাইওয়েগুলোতে ব্লকেড দেবেন না। জেলাগুলোতে স্বতঃস্ফূর্ত জমায়েত করুন। সমাবেশ করুন। কিন্তু ব্লকেড না। ব্লকেড খুলে দিন।’

একইসঙ্গে তিনি তিন দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। কর্মসূচি অনুযায়ী, আজ বিকেল ৩টা থেকে শাহবাগে ছাত্র-জনতার গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া, সারা দেশের জুলাই স্পটগুলোতে ছাত্র-জনতার গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত হবে।

রাখাইন থেকে রোহিঙ্গারা আসছে প্রতিদিনই

০৯:০৭:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫

সারাক্ষণ ডেস্ক

সমকালের একটি শিরোনাম “লাইনচ্যুত হওয়ায় দক্ষিণাঞ্চলের রেল চলাচল ১২ ঘণ্টা ধরে বন্ধ”

পয়েন্টম্যানের ভুল সিগন্যাল দেওয়ার কারণে ঢাকা থেকে খুলনাগামী জাহানাবাদ এক্সপ্রেস ট্রেনের দুটি কোচ ভাঙ্গা বামনকান্দা জংশন এলাকায় লাইনচ্যুত হয়েছে। এতে ঢাকা-খুলনা, ঢাকা-বেনাপোল ও ঢাকা-রাজবাড়ী রুটে ট্রেন চলাচল ১২ ঘণ্টা ধরে বন্ধ রয়েছে।

শুক্রবার দিবাগত রাত ৯টা ১০ মিনিটের দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে দুর্ঘটনার সময় ৬০০-৭০০ যাত্রী দুর্ভোগে পড়েছেন। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

আজ শনিবার সকাল থেকেই লাইনচ্যুত কোচ দুটি উদ্ধারে ঈশ্বরদী ও খুলনা থেকে দুটি রিলিফ ট্রেন ও ক্রেনসহ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উদ্ধার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে পাকশী বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা হাচিনা খাতুন বলেন, গতকাল রাত থেকে লাইনচ্যুত কোচ দুটি উদ্ধারে রাজবাড়ী ও খুলনা থেকে দুটি ক্রেন এনে লাইন সচল করতে কাজ করছি। পয়েন্টম্যানের ভুলের কারণে তাকে (নজরুল ইসলাম) বরখাস্ত করা হয়েছে। সে কতৃপক্ষের নিকট থেকে অনুমতি না নিয়েই সিগনাল বা পয়েন্ট চেন্স করেছে। ভুল করার বিষয় সত্যতা পেয়েছি। এ ঘটনায় তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তবে আশা করছি, দুপুর নাগাদ লাইনটি সচল করা সম্ভব হবে।

 

আজকের পত্রিকার একটি শিরোনাম “রাখাইন থেকে রোহিঙ্গারা আসছে প্রতিদিনই”

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে দলে দলে বাংলাদেশে ঢুকছে রোহিঙ্গারা। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি এবং কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্তের কোনো না কোনো পথ দিয়ে প্রতিদিনই ৩০-৪০ জন রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ ঘটছে। ঢুকে পড়া রোহিঙ্গারা উখিয়া ও টেকনাফের আশ্রয়শিবিরের বিভিন্ন শেল্টার ও আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে আশ্রয়ে রয়েছে বলে জানিয়েছে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) কার্যালয়।

কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, কোনো না কোনোভাবে প্রতিদিনই রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে ঢুকছে। ২০২৩ সালের নভেম্বরে জান্তা সরকারের সঙ্গে আরাকান আর্মির যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙে যাওয়ার পর রোহিঙ্গা-অধ্যুষিত টাউনশিপগুলোয় হামলা শুরু হয়। হামলার মুখে আবারও রোহিঙ্গারা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিচ্ছে।

আরআরআরসি কার্যালয়ের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে চলতি বছরের ১ মে পর্যন্ত নতুন করে আসা রোহিঙ্গার মধ্যে ১ লাখ ১৮ হাজারের মতো রোহিঙ্গার নিবন্ধন শেষ হয়েছে। নিবন্ধনের অপেক্ষায় আছে আরও ৩৫ থেকে ৪০ হাজার রোহিঙ্গা। এদের মধ্যে বড় অংশ এসেছে গত বছরের মে, জুন ও জুলাই মাসে। আশ্রয় নেওয়া এই রোহিঙ্গাদের আবাসনের জন্য জায়গা চেয়ে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) সরকারের কাছে চিঠি দিয়েছে। তবে সরকার এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি।

 

বণিকবার্তার একটি শিরোনাম “উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে ড. ইউনূসের অনুরোধের সাড়া মেলেনি এখনো”

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছর শুরুর ৩৯ দিনের মাথায় ক্ষমতা গ্রহণ করে। কিন্তু ডলারের তীব্র সংকট, ঋণের নামে ব্যাংক লুটপাট এবং অর্থ পাচারের কারণে নানামুখী সংকটে তখন দেশের অর্থনীতি। উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যে রীতিমতো পিষ্ট সাধারণ মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে অতিরিক্ত ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা দিতে অনুরোধ করা হয়, যা অন্তর্বর্তী সরকারের এক মাস পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা নিজেই জানান। ওই সময় যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়েও তিনি দেশ পুনর্গঠন ও গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে সহায়তা করতে দাতা সংস্থাগুলোকে অনুরোধ করেন। কিন্তু প্রায় আট মাস পেরিয়ে গেলেও সে আহ্বানে এখন পর্যন্ত সাড়া মেলেনি।

অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্য অনুযায়ী, অর্থবছরের নয় মাস (জুলাই-মার্চ) পর্যন্ত বৈদেশিক ঋণ প্রতিশ্রুতি মিলেছে ৩০০ কোটি ৫৩ লাখ ডলারের মতো, যা গত অর্থবছরের চেয়ে সাড়ে ৫৮ শতাংশ কম। অথচ আগের অর্থবছরের (২০২৩-২৪) একই সময় প্রতিশ্রুতি পাওয়া গিয়েছিল ৭২৪ কোটি ২১ লাখ ৭০ হাজার ডলারের।

দায়িত্ব নেয়ার পর অন্তর্বর্তী সরকার জানিয়েছিল, আওয়ামী লীগ সরকারের রেখে যাওয়া বিপুল পরিমাণ ঋণ পরিশোধ ও আর্থিক খাত সংস্কারে দাতা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে বড় আকারে অর্থ সহায়তার প্রতিশ্রুতি মিলেছে। এছাড়া পাইপলাইনে থাকা বৈদেশিক সহায়তার বাইরে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে আরো ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা চায় ড. ইউনূসের সরকার। এর মধ্যে ৩ বিলিয়ন ডলার চাওয়া হয় আইএমএফের কাছে। আর এক বিলিয়ন করে ২ বিলিয়ন ডলার দিতে বিশ্বব্যাংক ও জাইকাকে অনুরোধ জানানো হয়।

 

মানবজমিনের একটি শিরোনাম “শাহবাগ ছাড়া অন্য কোনো হাইওয়েতে ব্লকেড না দেয়ার আহ্বান হাসনাত আবদুল্লাহর”

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় ছাড়া দেশের অন্য কোনো হাইওয়ে এমনকি রাজধানীর অন্য কোনো সড়কে ব্লকেড না করার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।

শনিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ আহ্বান জানান। এসময় তিনি সারা দেশে সবাইকে গণজমায়েত ও সমাবেশ করার জন্য বলেছেন।

হাসনাত বলেন, ‘ঢাকার শাহবাগ ছাড়া ঢাকা বা সারা দেশের হাইওয়েগুলোতে ব্লকেড দেবেন না। জেলাগুলোতে স্বতঃস্ফূর্ত জমায়েত করুন। সমাবেশ করুন। কিন্তু ব্লকেড না। ব্লকেড খুলে দিন।’

একইসঙ্গে তিনি তিন দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। কর্মসূচি অনুযায়ী, আজ বিকেল ৩টা থেকে শাহবাগে ছাত্র-জনতার গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া, সারা দেশের জুলাই স্পটগুলোতে ছাত্র-জনতার গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত হবে।