
টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ১ ১)
ম্যাকসিম গোর্কী একুশ তিনি সাইপ্রেস গাছের ছায়ায় একটি পাথরের বেঞ্চিতে বসেছিলেন। তাঁকে অত্যন্ত ক্ষীণ, ক্ষুদ্র, এবং বৃদ্ধ দেখাচ্ছে। তবু যেন

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮৫)
থিয়েটার পরলোকগত কংগ্রেস সভাপতি অম্বিকাচরণ মজুমদারের সময় হইতে আমাদের ফরিদপুর শহরে প্রতি বছর একটি কৃষি-শিল্প প্রদর্শনী বসিত। এই উপলক্ষে সেখানে

ইশকুল (পর্ব-৫৭)
আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ ‘আমার যাবার সময় হয়েছে,’ বাবা একটু চঞ্চল হয়ে বললেন। ‘পৌঁছতে দেরি না করাই ভালো।’ ‘কিন্তু বাপি,

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ১০)
ম্যাকসিম গোর্কী উনিশ আমরা ইউশপভ পার্কে বেড়াচ্ছিলাম। তিনি মস্কাও শহরের অভিজাত শ্রেণীর লোকদের আচার-ব্যবহার সম্পর্কে চমৎকার ভাবে বর্ণনা করছিলেন। ওদিকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮৪)
সেকালের যাত্রাগান রাজায় রাজায় যখন যুদ্ধ হইত, আর সেই যুদ্ধের তালে তালে যখন বাজনা বাজিত তখন এক নিশ্বাসে চাহিয়া থাকিতাম

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ০৯)
ম্যাকসিম গোর্কী সতের তিনি আমাকে তাঁর একটি ডাইরি পড়তে দিয়েছিলেন। আমি তাতে অদ্ভুত ধরণের একটি চোস্ত কথার সন্ধান পেলামঃ “বিধাতা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮৩)
সেকালের যাত্রাগান ছোটবেলায় আমি আর আমার চাচাতো ভাই নেহাজদ্দীন দুইজনে মিলিয়া ফরিদপুরের চৌধুরীবাড়িতে যাত্রাগান শুনিতে যাইতাম। গান হইবার তিন-চারদিন আগে

ইশকুল (পর্ব-৫৬)
আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ যে ভাবা সেই কাজ। এক দৌড়ে জামাকাপড়ের ঘরে গিয়ে কোটটা গায়ে চড়িয়ে ফের একছুটে একেবারে রাস্তায়।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ০৮)
ম্যাকসিম গোর্কী চৌদ্দ খৃস্টের ধর্মপুত্র সম্পর্কে একটি কাহিনী তাঁর কাছে কে পাঠিয়েছিল। সেটিকে তিনি উচ্চকণ্ঠে পড়ে সুলার এবং শেখভকে শোনাছিলেন-

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮২)
চৈত্র-পুজা চারিদিকের জমাট-অন্ধকারের উপর তাহাদের ধূপতির আগুন নানারকমের নকশা আঁকিয়া নিবিয়া যাইতেছিল। শ্মশানঘাটের এই ভীতিবহুল সমাবেশে তাহাদের ধূপতিনাচ মনে এক