
দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দোপধ্যায় ( ৩৯ তম কিস্তি )
রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল( অন্তিম পর্ব )
“চার-কন্যার পর্বতের” দিকে মুখ করে পাণ্ডা কাঁদতে কাঁদতে বলল, “প্রিয় লোশাংদিদি, আমি কখনো তোমাদের ছেড়ে চলে যাবো না।” চার-কন্যাও একসঙ্গে

প্রিন্ট সারাক্ষণ ঈদ সংখ্যা ২০২৪
প্রিন্ট সারাক্ষণ ঈদ ম্যাগজিন ২০২৪ দেখতে ক্লিক করুন প্রিন্ট সারাক্ষণ ঈদ ম্যাগজিন ২০২৪

দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দোপধ্যায় ( ৩৮ তম কিস্তি )
রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৫)
ঘন বাঁশবনে ওই পাণ্ডা আর লোশাং-এর তিন বোন চোখের জল ফেলতে ফেলতে লোশাং- এর মৃতদেহ কবর দিচ্ছিল। ঠিক সেই মুহূর্তে

নববর্ষে শ্রদ্ধার ফুল ওয়াহিদুল হক ও সনজিদা খাতুনকে
বিশেষ প্রতিনিধি: আজ বাংলা নববর্ষ। বাঙালি এই নববর্ষ তার ঘরের আঙিনায় কবে থেকে পালন করে আসছে তা নিয়ে নানান মত রয়েছে।

দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দোপধ্যায় ( ৩৭ তম কিস্তি )
রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৪)
একদিন, গাছের ঝোপের আড়াল থেকে এক চিতাবাঘ হঠাৎ পাণ্ডার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল। তা দেখতে পেয়ে লোশাং সঙ্গে সঙ্গে চাবুক তুলে

দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দোপধ্যায় ( ৩৬ তম কিস্তি )
রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৩)
কিংবদন্তী, অনে-ক অনেক দিন আগে লোশাং নামে এক তিব্বতী মেয়ে সেখানে পাহাড়ের ওপরে ভেড়া চরাতে যেত।