০৯:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল প্রদেশ: মৃত ৩৭, ক্ষতি ৪০০ কোটি টাকারও বেশি ডা. বিধানচন্দ্র রায়: এক স্বপ্নদ্রষ্টা চিকিৎসক, স্বাধীনতা সংগ্রামী ও রাষ্ট্রনায়ক হোলি আর্টিজান হামলায় নিহত জাপানি নাগরিকদের—পরিচয় ও পরিবারের কথা প্রথম বারের মতো বিজেপি নারী সভাপতি পেতে যাচ্ছে? সাম্প্রতিক এশিয়ান কাপের সাফল্য ও বাংলাদেশের নারী ফুটবলের নতুন দিগন্ত নতুন সিনেমায় আশাবাদী মন্দিরা পদ্মা, মেঘনা, যমুনা — বাঙালি জাতীয়তাবাদের পরিচয়চিহ্ন সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানো ও মতিয়া চৌধুরী প্যাসিফিক দ্বীপপুঞ্জে সামরিক ঘাঁটির উদ্দেশ্য অস্বীকার করল চীন এনসিপি কি ‘মব’ দিয়ে প্রভাব বিস্তার করতে চায়?
সাহিত্য

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -০৭)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ আচ্ছা, বাবা বলশেভিক কেন, খাঁটি বিপ্লবী এই ধরুন ‘এস-আর’ কিংবা নৈরাজ্যবাদীদের মতো নয় কেন? যেন, বাবা

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ২৪)

ম্যাকসিম গোর্কী চৌত্রিশ সম্ভবত বিশ্বাস করতে পারেও না। তখন সে ভাবে যে সে ওটাকে স্বপ্নে দেখেছে এবং বানায় নি। একজন

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -০৬)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ দাঁড়কাকের হাত দু-খানা লম্বা আর লিকলিকে। চা তৈরি করতে করতে অনবরত হড়হড় করে কথা বলতে থাকলেন

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ২৩)

ম্যাকসিম গোর্কী চৌত্রিশ আর এক দিগ্‌বলয় থেকে অপর দিব্বলয় পর্যন্ত এই বরফের মৃত মরুর মধ্য দিয়ে চ’লে গেছে হল্লে ফিতের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৯৪)

সন্ন্যাসী ঠাকুর মেয়েটি হাসিয়া বলিল, “তুমি যে আমার ছেলে বাবা! ছেলের জন্য মা এত কিছু করিবে না তো কে করিবে?”

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -০৫)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ এদিকে বক্তারা একের পর এক মণ্ড দখল করে বলে চলেছেন। ধরা গলায়, বসে-যাওয়া গলায় বলে চলেছেন

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ২২)

ম্যাকসিম গোর্কী চৌত্রিশ “জীবনে সবচেয়ে কী ভয়ংকর স্বপ্ন তুমি দেখেছ বলো তো?” টলস্টয় আমাকে প্রশ্ন করলেন। স্বপ্ন আমি কদাচিৎ দেখি,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৯৩)

সন্ন্যাসী ঠাকুর ইহার পরে যখনই অবসর পাইয়াছি দিদির সঙ্গে দেখা করিয়াছি। দিদি আমাকে কোনোদিনই কিছু-না-কিছু না খাওয়াইয়া ছাড়েন নাই। আমি

কাগুজে বাঘ

আবু ইসহাক বিড়ালকে বলা হয় বাসের মাসি। বাঘ কিন্তু মাসিদের খাতির করে না। খিদে পেলে থাবা দিয়ে মাসিদেরও ধরে খেয়ে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -০৪)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ শুনে ভালো মানুষের মতো হাসতে লাগল এভূগ্রাফ তিমোফেয়েভিচ। সঙ্গে সঙ্গে বোতলের কানায়-কানায় ভরা তেলটাও দুলতে লাগল।