১০:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
স্বৈরাচারের কবলে যখনই দেশ, তখনই ফিরে আসে নূরুলদীন সন্ত্রাসবিরোধে দ্বৈত মানদণ্ড নেই: ব্রিকসের দৃঢ় ঘোষণায় পহালগাম হামলার তীব্র নিন্দা হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪১) প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (পিজিআর) এর ৫০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ঢাকায় ৭৩ সালে বস্তিবাসী ছিলো ৮ শতাংশ এখন ৪০ শতাংশ হোলি আর্টিজান হামলায় নিহত ভারতীয় নাগরিক: সন্ত্রাসের আতঙ্ক ও ভারতের গণমাধ্যম লন্ডনের ‘এভিটা’-তে ব্যালকনি ছেড়ে জনতার গানে ডুবে গেলেন র‌্যাচেল জেগলার সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হয়রানির প্রতিবাদে অর্ধশতাধিক সাংবাদিকের যৌথ বিবৃতি মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতা নিয়ে কী বলেন তার বংশধররা? জনগণকে বিভক্ত করলেই রাষ্ট্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়
সাহিত্য

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৮)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি তিনি নীরব হলেন। তারপর চারিদিকে একবার তাকিয়ে কতকটা ফিসফিস ক’রেই বললেন, “হ্যাঁ, হ্যাঁ, ভয়ানক। তুমি কি

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৩)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ অসহায় ক্ষোভে আঙুল কামড়ে একান্ত দুঃখে দাড়িয়ে রইলুম স্টিমারঘাটার একপাশে। দাঁড়িয়ে-দাঁড়িয়ে স্টিমারঘাটা আর স্টিমারের মধ্যে কলকলিয়ে

অপেক্ষা – শিবলী আহম্মেদ সুজন

অপেক্ষা শিবলী আহম্মেদ সুজন তুমি কষ্ট দিয়েছ, আমি মেনে নিয়েছি, তোমার যাবার বেলায়, হাসিমুখে বিদায় দিয়েছি, ভুলে থাকার বহু চেষ্টা

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৭)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি গুলো দিয়ে দাড়ীটাকে চিকণ করতে করতে মৃদু গলায় ফের বললেন: “কিন্তু, কি পাপের?” ডিয়াল’বভ থেকেই-টডর-অন পর্যন্ত

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪২)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ হঠাৎ গান শুনে আমার ঘুম ভাঙল। মনে হল, মজুররা ভারি কিছু একটা তুলতে তুলতে গান জুড়েছে।

গুনগুন পাখির কাহিনি

নাঈম হক ছোট্ট একটি পাখির ছবিকে ঘিরে ২০০৮ সালে বেশ শোরগোল পড়লো। ছবিটি ছিলো ব্রিটিশ দশ পাউন্ডের নোটে ডারউইনের ছবির

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪১)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ সৈন্যরা এরপর কুচকাওয়াজ করে গান গাইতে-গাইতে স্টেশনে ঢুকল। আর দু-পাশ থেকে ওদের দিকে ফুলের তোড়া আর

পাঁচ তরুণের পাঁচ গল্পগ্রন্থ

মণীশ রায় লেখক মাত্রই তরুণ। তাঁর বয়স কতো তা আলাদা করে বলার অবকাশ নেই। তিনি বরাবরই তারুণ্য উদ্দীপ্ত মানুষ। এ

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪০)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ নিজনি নভগরোদে ট্রেন এসে পৌঁছল রাতে। রেলস্টেশন থেকে বেরিয়েই প্রকাণ্ড একটা চৌকো চত্বরে এসে পড়লুম। রাস্তার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৪)

ফরিদপুর জেলা স্কুলে একদিন আমার নামে এক নোটিস আসিল। শহরের পুলিশ সাহেব আমাকে ডাকিয়া পাঠাইয়াছেন। স্কুলের ঢেঙ্গা গোছের আরও সাত-আটটি