০৩:১৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৪৬) শাওমির ১৭ আল্ট্রা ‘লাইকা এডিশন’: স্মার্টফোনে ফিরছে ম্যানুয়াল জুম রিং একাত্তরেও উৎসবের রাজকীয় গ্ল্যামার, লাল শাড়িতে নতুন সংজ্ঞা রচনা রেখার ইউক্রেনের দাবি: রাশিয়ার ওরেনবুর্গে বড় গ্যাস প্রক্রিয়াজাত কারখানায় ড্রোন হামলা দীপু চন্দ্র দাস হত্যাসহ নির্যাতনের প্রতিবাদে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে হিন্দু মহাজোটের মানববন্ধন শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে বাংলাদেশ, ঢাকাসহ সারাদেশে বেড়েছে শীতের দাপট জিয়ার কবর জিয়ারত করলেন তারেক রহমান গুলিস্তানের শপিং কমপ্লেক্সের ছাদে গুদামে আগুন তারেক রহমানের পক্ষে সাভারে শ্রদ্ধা জানাল বিএনপি প্রতিনিধিদল বিশ্ববাজারে পৌঁছাতে ভার্চুয়াল আইডলে বাজি কেপপ সংস্থার
সাহিত্য

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৫)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘কিসের?’ অন্যমনস্কভাবে আমি বললুম। ‘পঞ্চাশ কোপেক যোগাড়ের অনেক চেষ্টা করলাম। সিমন কোতিলকিন- ওই-যে আমাদেরই দলের নোক

স্মৃতিস্তম্ভ

স্মৃতিস্তম্ভ আলাউদ্দিন আল আজাদ   স্মৃতির মিনার ভেঙেছে তোমার ? ভয় কি বন্ধু, আমরা এখনো চারকোটি পরিবার খাড়া রয়েছি তো ! যে-ভিত কখনো

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৯)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি মনে হয়, তুমি একটি অদ্ভুত প্রাণী, যেন পরিণত বয়সেই তুমি জন্মলাভ করেছিলে। তোমার অনেক চিন্তার মধ্যে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৫)

ফরিদপুর জেলা স্কুলে পরদিন সমস্ত ক্লাসের সামনে তিনি বলিলেন, “এই ছেলেটি সাধুর শিষ্য। আমরাও তাহাকে সাধু বলিয়া জানিতাম। তোমরা শুনিয়া

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৪)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘কার? আমার?’ বলেই ছেলেটা জলে-ভেসে যাওয়া একটা চেলাকাঠের ঠিক মধ্যিখানে নিখুঁতভাবে থুথু ফেললে। ‘আমাদের কমিটির ইস্তেহার

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৮)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি তিনি নীরব হলেন। তারপর চারিদিকে একবার তাকিয়ে কতকটা ফিসফিস ক’রেই বললেন, “হ্যাঁ, হ্যাঁ, ভয়ানক। তুমি কি

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৩)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ অসহায় ক্ষোভে আঙুল কামড়ে একান্ত দুঃখে দাড়িয়ে রইলুম স্টিমারঘাটার একপাশে। দাঁড়িয়ে-দাঁড়িয়ে স্টিমারঘাটা আর স্টিমারের মধ্যে কলকলিয়ে

অপেক্ষা – শিবলী আহম্মেদ সুজন

অপেক্ষা শিবলী আহম্মেদ সুজন তুমি কষ্ট দিয়েছ, আমি মেনে নিয়েছি, তোমার যাবার বেলায়, হাসিমুখে বিদায় দিয়েছি, ভুলে থাকার বহু চেষ্টা

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৭)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি গুলো দিয়ে দাড়ীটাকে চিকণ করতে করতে মৃদু গলায় ফের বললেন: “কিন্তু, কি পাপের?” ডিয়াল’বভ থেকেই-টডর-অন পর্যন্ত

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪২)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ হঠাৎ গান শুনে আমার ঘুম ভাঙল। মনে হল, মজুররা ভারি কিছু একটা তুলতে তুলতে গান জুড়েছে।