পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৯)
কবিগান একবার আমি আমার চাচার বিবাহের বরযাত্রী হইয়া শ্যামসুন্দরপুর যাই। এই গ্রাম আমাদের বাড়ি হইতে প্রায় সাত মাইল দূরে। পরদিন
ইশকুল (পর্ব-৪৪)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘এখন চুপ। পাখিটা কাছেই কোথাও আছে। লুকিয়ে আছে দুষ্টু মিন্টু পাখিটা! যাই হোক, ওকে ধরবই আজ।’
ঊনমূল্যায়ন
আবু ইসহাক পঁয়ত্রিশ বছর পুলিশ বিভাগে চাকরি করে মোহাম্মদ ইলিয়াস অবসরগ্রহণ করেছেন। শুরু করেছিলেন সাব-ইন্সপেকটর হিসেবে, শেষ করেছেন সুপারিনটেনডেন্ট হিসাবে
ইশকুল (পর্ব-৪৩)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ প্রতিটি কবর, প্রতিটি স্মৃতিফলক তিষ্কার চেনা। পাখির মতো লাফিয়ে- লাফিয়ে চলতে-চলতে ও চিনিয়ে দিতে লাগল। ‘এটা
ইশকুল (পর্ব-৪২)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ তিম্কা আস্তে আস্তে ওর লাঠির ডগাটা ফিঞ্চের কাছে সরিয়ে আনল। পাখিটা একচোখে ফাঁসের দিকে একবার তাকিয়ে
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৮)
মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য সেই বয়সে জামার মধ্যে সবচাইতে যে বড় আকর্ষণের বস্তু পকেট, যাহার মধ্যে কুল, কাঁচা পেয়ারা, আমের কুশি প্রভৃতি
ইশকুল (পর্ব-৪১)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ বই বন্ধ করে রাস্তায় বেরুলুম। কিছু করার না-থাকায় শহরের বাইরে কবরখানায় তিষ্কা শূকিনের সঙ্গে দেখা করতে
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৭)
মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য সেই পুস্তকখানা বন্ধুমহলে এবং কোনো কোনো বন্ধুর পিতা-মাতাকে দেখাইয়া যে কত তারিফ পাইয়াছি তাহা ভাবিলে আজও গৌরবে আমার
ইশকুল (পর্ব-৪০)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ এরপর দেখা দিল খাবারের ঘাটতি। মাখন, ডিম আর দুধ ভোরবেলাতেই বাজার থেকে চড়া দামে বিক্রি হয়ে




















