প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৪০)
পিওতর মান্তেইফেল প্রকৃতিবিদের চোখে বক্তাটির পরনে হাফ-প্যান্ট, গলায় বাঁধা পাইওনিয়রদের লাল রুমাল। অল্পবয়সী শ্রোতারা তার প্রতিটি কথা গিলছিল সাগ্রহে… এটা
প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৩৯)
পিওতর মান্তেইফেল পতঙ্গের একটা বৈশিষ্ট্য পয়লা মে’র রোদ ভরা সকালে সবার সঙ্গে আমিও নেমেছি রাস্তায়। উৎসবের মিছিলে তা ভরে উঠেছে
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২৩)
আমার অন্ধ দাদা আজ এই কাহিনী লিখিতে লিখিতে নিজের অনাগত কালের কথাই ভাবিতেছি। যখন আর লিখিতে পারিব না, আর লোকের
প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৩৮)
পিওতর মান্তেইফেল চলমান বাসা শেষ পর্যন্ত আমাদের জাহাজ ছাড়ল। আমি ছিলাম গলুইয়ে, চারপাশে রাজ্যের সরঞ্জাম: দড়ি-দড়া, নোঙরের শেকল, হুক এবং
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২২)
আমার অন্ধ দাদা দাদার অবস্থা আগে কিন্তু অত খারাপ ছিল না। দাদার আগেকার বাড়িতে তিনি নানারকম ফলের বাগান করিয়াছিলেন। বাগান
প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৩৭)
পিওতর মান্তেইফেল বন্দিদশায় ও স্বাভাবিক অবস্থায় পাখিদের বংশবৃদ্ধি মস্কোর চিড়িয়াখানায় সবুজ সবুজ, ঝিলমিলে অস্ট্রেলীয় টিয়া পাখি আছে প্রচুর, থাকে তারা
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২১)
আমার অন্ধ দাদা দাদা অন্ধ ছিলেন। কিন্তু আমি আর নেহা দু’ভাই তাঁর দুইটি চক্ষু দিলাম। দাদা যখন যেখানে যাইতেন, লাঠি
প্রকৃতিবিদের কাহিনী (কাহিনী-৩৬)
পিওতর মান্তেইফেল গ্লাইডার-ঈগল তখন সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি। সাভেলভ রেলপথের ইশা স্টেশন থেকে কিছু দূরে উডককজাতীয় স্নাইপ শিকার করছিলাম। সেখানে পালকওয়ালা ‘গ্লাইডারদের’
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০)
আমার অন্ধ দাদা দ্রুত লয়ে খাটো করিয়া, কখনও ধমকের সুরে, কখনও আবেগমিশ্রিত সুরে, কখনও জোরে জোরে দাপটের সঙ্গে, কখনও ফিসফিস




















