
১৯৪৩ সালে দুর্ভিক্ষ’র জন্য কতটা দায়ী ছিলেন দাদু, সেটাই খুঁজছেন নাতনি
কভিতা পুরী “যা ঘটেছিল, তার জন্য আমি ভীষণভাবে লজ্জিত,” সুজানা হার্বার্ট আমাকে বলছিলেন। তার দাদু ছিলেন ব্রিটিশ ভারতে বাংলার গভর্নর।

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৮৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় মহাকবি ওয়ার্ডসওয়ার্থ তৃণরাশিতে যে মহিমাময়ী উজ্জ্বলতা দেখিতেন, সেই মহীয়সী উজ্জ্বলতা এই শ্যামল তৃণসাগরে প্রতিনিয়ত ক্রীড়া করিয়া বেড়াইতেছে।

ঢাকায় মুঘল সাম্রাজ্যের জৌলুশ সম্পর্কে কী জানা যায়?
বাবার হইলো আবার জ্বর, সারিলো ঔষধে (বাবর-হুমায়ুন-আকবর-জাহাঙ্গীর-শাহজাহান-আওরঙ্গজেব), মুঘল সাম্রাজ্যের মূল ধারা মনে রাখতে এই বাক্যটি বেশ প্রচলিত। ভারতীয় উপমহাদেশের বৃহৎ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৮৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় মোতিঝিলের অবস্থা পূর্ব্বের ন্যায় তেমন সৌষ্ঠবশালিনী না হইলেও, ইহার বর্তমান রমণীয় দৃশ্যে মনপ্রাণ মুগ্ধ হইয়া উঠে। এক

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৮৭)
শ্রী নিখিলনাথ রায় মোতিঝিল অতীতস্মৃতি যখন নবপরিণীতা বধূর ন্যায় ধীরে ধীরে মন্যেমন্দির অধিকার করিয়া বসে, তখন তাহার পাদস্পর্শে চারিদিকে ভাবের

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৮৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় ‘ভগবানগোলার সহিত আর একটি বিশেষ ঐতিহাসিক ঘটনার সম্বন্ধ আছে। পলাশীর রণক্ষেত্রে পরাজিত হইয়া হতভাগ্য সিরাজ যখন প্রিয়তমা

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৮৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় ভগবানগোলার সর্ব্বদা নবাবের নৌসেনা অবস্থিতি করিত। জলপথে মুর্শিদাবাদে প্রবেশ করিতে হইলে, ভগবানগোলার নিকট আসিয়া উপস্থিত হইতে হয়।

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৮৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সভাসিংহ পশ্চিম বাঙ্গলার অনেক স্থান অধিকার করিয়া, রহিম খাঁকে নদীয়া ও মুখসুদাবাদ অধিকারের জন্য পাঠাইয়া দেয়। রহিম

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৮৩)
শ্রী নিখিলনাথ রায় ভগবানগোলা মুর্শিদাবাদ বাঙ্গলা, বিহার, উড়িষ্যার কিরীটভূষিত হওয়ার বহু পূর্ব্ব হইতে, ভগবানগোলা বাঙ্গলার মধ্যে একটি প্রধান স্থান বলিয়া

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৮২)
শ্রী নিখিলনাথ রায় যে বেগমের পরামর্শে নবাব আলিবদ্দী খাঁ সমস্ত রাজনৈতিক কার্য্য সম্পন্ন করিতেন এবং যাঁহার পরামর্শবলে নবাব আলিবর্দী খাঁর