১১:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
ইতিহাস

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৬)

নালন্দা আমাদের কিছু সৌভাগ্যবশতঃ চৈনিক পরিব্রাজকরা মুসলমান আক্রমণের প্রায় অব্যবহিত পূর্বে ভারতে এসে ভারতীয় সভ্যতার কিছু কিছু বিবরণ দিয়ে গিয়েছেন।

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭১)

রক্ত দেওয়ার প্রথা মায়া, আজতেক এবং ইনকা সভ্যতার একটি সাধারণ মিল দেখা যায় সাধারণত মানুষের দেহ থেকে রক্ত দেওয়ার প্রথার

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯১)

অনুবাদ নিষ্প্রয়োজন। (৬) ভাগমাতৃ-এ সম্পর্কে স্পষ্ট করে আলোচনা করেছেন শ্রীধরাচার্য ও মহাবীরাচার্য। শ্রীধরাচার্য বলেছেন: ভাগাদীনাং যক্ষাং সভৃতির্ভবতি ভাগমাতা সা তস্যাং

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০২)

শম্ভুচন্দ্রের মুখে – তদীয় পিতা ও কর্মচারিগণ কর্তৃক স্বীয় নিন্দাবাদশ্রবণে সিংহ ক্রুদ্ধ সিংহের ন্যায় কৃষ্ণচন্দ্রের সমস্ত প্রার্থনা নিষ্ফল করিয়া, শম্ভুচন্দ্রকে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৫)

হিউএনচাঙ বুদ্ধগয়ায় আট-নয় দিন থেকে একে একে সমস্ত পবিত্র স্থানগুলিতে পূজা দিলেন। অশোকের তৈয়ারী মন্দিরের ভগ্নাবশেষের উপর যে মন্দির গঠিত

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭০)

যন্ত্রপাতি ইনকা এবং আজতেকদের জীবন ও সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল নিজস্ব ও দেশজ নানা যন্ত্রপাতি। এইসব যন্ত্র সমসাময়িক কালের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯০)

ব্রহ্মগুপ্তের আলোচনায় এ ধরণের ভাগ ভাগের প্রকাশ না থাকলেও  P  ধরণের প্রকাশ আছে। তাঁর এটিকে ভগ্নাংশের ভাগ বলাই শ্রেয়। শ্রীধরাচার্য

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০১)

এইরূপে নিজে রাজস্বসমিতির দেওয়ান ও নায়েব কাননগো এবং পুত্র প্রাণকৃষ্ণকে নায়েব দেওয়ানের পদে নিযুক্ত করিয়া, গঙ্গাগোবিন্দ সিংহ সিংহপরাক্রমে রাজস্ববিভাগের বন্দোবস্ত

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৪)

হিউএনচাঙ দেখলেন যে, একটা মূর্তি বুক পর্যন্ত মাটির নীচে চলে গিয়েছে। প্রগাঢ় ভক্তিসহকারে বোধিক্রমের দিকে চেয়ে থেকে তিনি সাষ্টাঙ্গ প্রণত

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৯)

গুহা মন্দির-এর পবিত্রতা আজতেক এবং মায়া জনসমাজের অন্যতম সাধারণ বৈশিষ্ট্য হল গুহামন্দির এবং গুহার পবিত্রতা। সাধারণ মানুষের মনে এই বিশ্বাস