
ঢাকায় কত প্রকারের মসলিন ছিলো (৪র্থ কিস্তি)
শিবলী আহম্মেদ সুজন বদন-খাস বদন শব্দের অর্থ শরীর। হয়তঃ এ জাতীয় মসলিন দ্বারা শুধু শরীরের জামা তৈরী হত বলেই একে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় মীর- জাফর, ক্লাইব, তাঁহার সহকারী ওয়াশ, কাশীমবাজারের ওয়াট্ট্স, লশিংটন, দেওয়ান রামচাঁদ এবং মুন্সী নবকৃষ্ণ প্রভৃতি সেই কোবাগার

ঢাকায় কত প্রকারের মসলিন ছিলো (৩য় কিস্তি)
শিবলী আহম্মেদ সুজন খাসা খাসা ফার্সী শব্দ এবং এর দ্বারা অত্যন্ত মিহি ও সরু মসলিনকে বুঝায়।. এ কাপড় ঘন বুননীর

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০৩)
শ্রী নিখিলনাথ রায় নবাবের প্রকোঠমধ্যে রুদ্ধ হওয়ায় কথা শুনিয়া, ভিন্ন ভিন্ন স্থান হইতে তাঁহার সমস্ত অনুচরবর্গ আসিয়া তথায় উপস্থিত হইলেন।

এলিজাবেথ , ১৮৬৫ সালে টাইটানিকের মতোই আরেক জাহাজ ডুবির কাহিনী
সারাক্ষণ ডেস্ক মার্চ, ১৮৬৫। সামুদ্রিক ঝড়ে স্কটল্যান্ডের পূর্ব লোথিয়ানের তীরে একটি কয়লাবাহী ইংলিশ মালবাহী জাহাজ ডুবে গেল। মানুষের প্রাণের সাথে

ঢাকায় কত প্রকারের মসলিন ছিলো (২য় কিস্তি)
শিবলী আহম্মেদ সুজন ৪ উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে জেমস্ টেলরও উপরোক্ত রকমের মসলিন সমূহের নাম দিয়েছেন, যদিও সুতার সংখ্যা এবং

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১০২)
শ্রী নিখিলনাথ রায় আলিবন্দী খাঁ ভাগীরথীর পূর্ব্ব তীরের প্রাসাদে বাস করিতেন। মুর্শিদাবাদের যে স্থানকে সাধারণতঃ নিজামত কেল্লা বলিয়া থাকে, সেই

সুপতির মানুষখেকো
বর্তমানে সুন্দরবনে বাঘ তেমন একটা দেখা যায় না। সুন্দরবনের বাঘ প্রায় বিলুপ্তির পথে। কিন্তু একটি সময় ছিল যখন সুন্দরবনে প্রচুর

ঢাকায় কত প্রকারের মসলিন ছিলো (১ম কিস্তি)
শিবলী আহম্মেদ সুজন ঢাকার তাঁতে প্রস্তুত সুতী কাপড় কয়েক ভাগে বিভক্ত ছিল। একদিকে যেমন নওয়াব-বাদশাহদের উপযুক্ত সূক্ষ্মতম মসলিন তৈরী হত,

নবাব সিরাজউদ্দৌলা: যার নির্মম হত্যার পর ভারতে ইংরেজদের একচ্ছত্র শাসন প্রতিষ্ঠার পথ প্রশস্ত হয়
রেহান ফজল ২৩শে জুন, ১৭৫৭ সাল। পলাশীর যুদ্ধে পরাজিত হয়েছেন বাংলার শেষ নবাব সিরাজউদ্দৌলা। তার রাজধানী প্রায় ৫০ মাইল দূরে