
ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৪৯)
শশাঙ্ক মণ্ডল এই কালীমায়ের ভক্ত কামিনী সে যুগে গান বেঁধেছিল- কালো বেটী কত খাঁটি সে যে ফুলের মাথায় পরে চরণ

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৮৩)
প্রদীপ কুমার মজুমদার বেদ- ৪ কারণ আমাদের শাস্ত্রে চারটি বেদ যথা ঋক, সাম, যজু ও অথর্ববেদের কথা উল্লেখ করা হয়েছে,

হিউএনচাঙ (পর্ব-২৩)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু রাজা এ কথায় কর্ণপাত করলেন না।- ‘আপনার এ শিষ্যের আপনার প্রতি ভক্তি অসীম। আপনাকে পূজা নিবেদন করতে আমি

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৮২)
প্রদীপ কুমার মজুমদার তিন-৩; অগ্নি, বৈদিক শাস্ত্রে তিন ধরনের অগ্নি যথা দক্ষিণাগ্নি, গার্হপত্যয় অগ্নি, ও আহ্বানীয় অগ্নি’র কথা উল্লেখ থাকাতে

হিউএনচাঙ (পর্ব-২২)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু রাজাও সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা না করে তখনই মশালের আলোতে পরিব্রাজককে অভ্যর্থনা করে এক মহামূল্য আচ্ছাদনে সজ্জিত জমকালো তাঁবুতে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৮১)
প্রদীপ কুমার মজুমদার এক- ১ চন্দ্র। যেহেতু চন্দ্র একটি অতএব একের পরিবর্তে চন্দ্র শব্দটি ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও একের পরিরতে

হিউএনচাঙ (পর্ব-২১)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু হামির মরূদ্যানে হিউএনচাঙ একটি সঙ্ঘারামে কিছুদিন যাপন করেন। এই সঙ্ঘারামে তাঁর নিজ গ্রামের এক বৃদ্ধ সন্ন্যাসীকে দেখে ধর্মগুরু

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৮০)
প্রদীপ কুমার মজুমদার শূন্য, (বিন্দু) জলবিন্দু যেমন অতিক্ষুদ্র এবং নিরবয়ব। এতই ক্ষুদ্র যে শূন্য মনে হয়। হয়তো এ থেকেই শূন্য

হিউএনচাঙ (পর্ব-২০)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু এরা যে ভাষা ব্যবহার করতেন, যে ভাষায় শত শত সংস্কৃত গ্রন্থ এঁরা অনুবাদ করেছেন সে ভাষা এখন মৃত

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৭৯)
প্রদীপ কুমার মজুমদার নামসংখ্যার ব্যাখ্যা ও প্রয়োগ ইতিহাস প্রাচীন ভারতীয় শাস্ত্র, গণিতগ্রন্থ, কোষ, “ও প্রয়োগ ইতিহাস সম্বন্ধে কিছু জানা যায়।