ইতালির রূপকথা (শহর)
মাক্সিম গোর্কি অল্প বয়সী এক সঙ্গীতকার কথা কইছিল নরম গলায়, কালো চোখ জোড়া হারিয়ে গেছে সুদূরে। বললে: ‘গানের মধ্যে দিয়ে
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় দর্পনারায়ণ ডাহাপাড়ায় বাসবাটী নির্মাণ করেন। যদিও এক্ষণে বঙ্গাধিকারিগণের পুনর্ব্বার নূতন বাটা নিৰ্ম্মিত হইয়াছে, তথাপি সেই পুরাতন বাটীর
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় দেওয়ান মুর্শিদকুলী প্রথম কাননগো দর্পনারায়ণকে সেই সমস্ত কাগজ- পত্রে স্বাক্ষর করিতে বলিলে, দর্পনারায়ণ কাননগোর রসুম বাবদে ৩
ইতালির রূপকথা (ফুল)
মাক্সিম গোর্কি গুমোট দুপুর। সবে দুপুরের তোপ পড়ে দূরে, অতিকায় একটা পচা ডিম ফাটানোর মতো কেমন একটা ফাঁপা আওয়াজ করে।
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৩)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সেই সময়ে ঢাকার উলাইল গ্রামের মিত্রবংশীয়েরা রাজস্ববিভাগের কার্য্য করিতেন। তাঁহাদের অনুরোধে উক্ত জমীদার অবশেষে বঙ্গাধিকারীর ক্রোধাগ্নি হইতে
ইতালির রূপকথা (পার্মার ছেলেরা)
মাক্সিম গোর্কি জেনোয়া-র রেল স্টেশনের সামনেকার স্কোয়ারে প্রচণ্ড ভিড় জমেছে। তাদের সকলেই প্রায় মজুর, এখানে-ওখানে বেশ কিছু ভোজন তৃপ্ত ভদ্র
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫২)
শ্রী নিখিলনাথ রায় বঙ্গবিনোদের পর ভগবানের পুত্র হরিনারায়ণকে কাননগো-পদ প্রদান করা হয়। ‘১৬৭৯ খৃঃ অব্দে ১০৯০ হিজরী আরঙ্গজেবের রাজত্বের ২২শ
ইতালির রূপকথা (ধর্মঘট)
মাক্সিম গোর্কি নেপুল-এর ট্রানশ্রমিকেরা ধর্মঘট করেছে। রিভিয়েরা-ডি-কিমাইআ জুড়ে দাঁড়িয়ে আছে সারি সারি খালি গাড়ি। পিয়াজা দেরা ভিত্তোরিয়া-তে এসে জমায়েত হয়েছে
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫১)
শ্রী নিখিলনাথ রায় প্রধান কাননগো পরগণা-কাননগোদিগের নিকট হইতে ভূমি- সংক্রান্ত যাবতীয় কাগজপত্র তলব করিয়া রাখিতেন। কাননগো- দপ্তরে ভূমিসংক্রান্ত সমস্ত কাগজপত্রই
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫০)
শ্রী নিখিলনাথ রায় খৃষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীর মধ্যভাগে বাঙ্গলারাজ্য দিল্লীসাম্রাজ্য হইতে বিচ্ছিন্ন হয়। তাহার পর সুপ্রসিদ্ধ শের শাহা বাঙ্গলা ও দিল্লী


















