নতুন কুচকাওয়াজের মূল বৈশিষ্ট্য
চীনের কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের জয়েন্ট স্টাফ ডিপার্টমেন্টের অপারেশন ব্যুরোর উপপ্রধান উ জেকে জানিয়েছেন, আগামী ৩ সেপ্টেম্বর তিয়ানআনমেন স্কোয়ারে অনুষ্ঠিতব্য সামরিক কুচকাওয়াজে বিশেষভাবে তুলে ধরা হবে “যুদ্ধমুখী যৌথ ইউনিট”। এসব ইউনিটের মধ্যে থাকবে স্থলযুদ্ধ, নৌযুদ্ধ, বিমান প্রতিরক্ষা ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ইউনিট।
এছাড়া তথ্যযুদ্ধ ইউনিট, মানববিহীন যুদ্ধ ইউনিট, পিছন থেকে সহায়তা প্রদানকারী দল এবং কৌশলগত আঘাত হানার বিশেষ বাহিনীও থাকবে।

বিমানবাহিনীর প্রদর্শনী
উ জেকে জানান, কুচকাওয়াজ চলাকালীন আকাশে যে বিমানগুলো উড়বে, সেগুলো থাকবে “মডুলার” এবং “পদ্ধতিগত” বিন্যাসে। এতে থাকবে উন্নত সতর্কীকরণ ও কমান্ড বিমান, যুদ্ধবিমান, বোমারু বিমান, পরিবহন বিমানসহ বিভিন্ন ধরনের উড়োজাহাজ। এর অনেকগুলোই “তারকা অস্ত্রশস্ত্র” হিসেবে প্রথমবারের মতো জনগণের সামনে আসবে।
সংস্কার ও আধুনিকায়ন প্রক্রিয়া

২০১৫ সালে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের উদ্যোগে পিএলএ বা চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মিতে বড় ধরনের সংস্কার শুরু হয়। এর লক্ষ্য ছিল কমান্ড কাঠামোকে আরও কার্যকর করা এবং পাঁচটি থিয়েটার কমান্ড প্রতিষ্ঠা করা, যাতে সেনাবাহিনীর বিভিন্ন শাখার মধ্যে যৌথ অপারেশন সম্ভব হয়। পাশাপাশি একটানা আধুনিকায়নের মাধ্যমে এই বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করে তোলার প্রচেষ্টা চলছে।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















