০৫:১৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২২৯) আর্জেন্টিনার গুম হওয়া নাতি–নাতনিদের পরিচয় ফিরিয়ে দিতে দাদিমাদের জেনেটিক সংগ্রাম ইলন মাস্কের ‘আমেরিকা পার্টি’ ঘোষণা: যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে নতুন সমীকরণ মগজ ধোলাই হোলি আর্টিজান হামলায় নিহত মার্কিন নাগরিক: শোক, আতঙ্ক এবং আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিক্রিয়া বিনিয়োগে হঠাৎ বিরতি: ১১ মাসের বিদেশি স্থবিরতা  অনেক বোমা, সামান্য পরিবর্তন – ইরান-ইসরায়েলের সংক্ষিপ্ত যুদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যে বড় রকমের রূপান্তর আনতে পারেনি হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪০) বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া পুতুলশিল্প: চীন ও জাপানের সাফল্য এবং সম্ভাব্য পুনরুত্থান নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করছেন ইলন মাস্ক
সাহিত্য

ইশকুল (পর্ব-৩৪)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ঠিক চিঠি নয়, প্যাকেট বলা চলে। প্যাকেটটা বেশ ভারি দেখে অবাকই হলুম। তার আগে বাবা আমাদের

রুক্সি – মণীশ রায়

মণীশ রায় পোশাকি নাম মোসাম্মৎ রোখসানা বেগম। বন্ধুমহলে শুধুই রুক্সি। আর্ট কলেজের একদা দুর্দান্ত স্মার্ট এক ছাত্রী। কেবল বন্ধু-বান্ধবই নয়,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬০)

হানিফ মোল্লা নদীতে এই বাঁধাল বাঁধিতে আমাদের গ্রামের প্রায় সকলেই অংশগ্রহণ করিত। তাহারা একত্র হইয়া যে গল্পগুজব ও গান করিত

ইশকুল (পর্ব-৩৩)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ এরপর তিমুক্কা আর আমি উঠে এলুম ফেক্কার জাহাজে। ওদিকে শত্রুর নৌসেনাদের মাথাগুলো জলের ওপর জেগে রইল।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৯)

হানিফ মোল্লা তাহার সুকণ্ঠের গান আকাশ-বাতাস ছাড়াইয়া আমার সেই বালকমনকে কোন সুদুরে লইয়া যাইত। এইভাবে ৭/৮ দিন গাবপানি দিয়া নৌকা

ইশকুল (পর্ব-৩২)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ আমার পিঠে দু-দুবার মাটির ঢেলা এসে লাগল। তিষ্কার টুপি তো উড়ে গিয়ে পড়ল জলে। আমাদের গোলাবারুদ

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৮)

হানিফ মোল্লা আমাদের গ্রামের হানিফ মোল্লার পরিবারের সঙ্গে আমাদের পরিবারের বড়ই অন্তরঙ্গ ভাব ছিল। হানিফ মোল্লার এক ভাই কানু মোল্লা

ইশকুল (পর্ব-৩১)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ফেদুকা, তিঙ্কা, ইয়াংকা সূক্কারন্তেইন আর আমি সবেমাত্র গোরোদুকি খেলা শুরু করতে যাচ্ছি এমন সময় মুচির ছেলেটা

ভূত – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় কি বাদামই হোত শ্রীশ পরামানিকের বাগানে। রাস্তার ধারেই বড় বাগানটা। অনেক দিনের প্রাচীন গাছপালায় ভর্তি। নিবিড় অন্ধকার বাগানের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৭)

গ্রাম্য-মামলা এইভাবে সাক্ষীদিগকে শিখাইতে শিখাইতে প্রায় রাত ভোর হইয়া আসিত। শেষরাতে উঠিয়া মা সাক্ষীদের জন্য রান্না করিয়া রাখিতেন। তাহা সাক্ষীরাই