০৬:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫
বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়ে গড়া আইএসের নেটওয়ার্ক ভেঙে দেওয়ার দাবি মালয়েশিয়ার পুলিশের হোটেলে হামলা ও নারীদের হেনস্তার ভিডিও ভাইরালের পর যুবদল নেতা বহিষ্কার, কী জানা যাচ্ছে সালমান শাহ: চার বছরের রাজত্বে অমর এক নায়ক মব ভায়োলেন্সে দ্বৈত-সঙ্কেত দামে আগুন, ফুটিয়েও আতঙ্ক: বিশুদ্ধ পানির জন্য ঢাকার অসহায় লড়াই হলি আর্টিজান জঙ্গি হামলায় নিহত ইতালীয় নাগরিকদের পরিচয়, শোক, আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া এ বছর গ্রামীণ ও উপশহর এলাকায় ডেঙ্গুর বিস্তার কেন ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে? চেকিয়ার জাতীয় ব্ল্যাকআউট: তদন্তে নেমেছে কর্তৃপক্ষ ঢাকা জনঘনত্বের দিক থেকে ৩০ কোটি মানুষের নগরী? সোশ্যাল মিডিয়া: এক প্রজন্মকে হতাশা, অমনোযোগ, অলসতা ও বৈষম্য’র দিকে ঠেলে দেওয়া
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩১)

কেদারীর মা আমার মায়ের সুখদুঃখের অন্তরঙ্গ দরদি ছিল কেদারীর মা। রহিমের মা বু, আর ছেলে কেদারীকে রাখিয়া কেদারীর বাপ মরিয়া

ইশকুল (পর্ব-০৩)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ ঘণ্টাঘরের মিনারের মাথায় উঠতে ভারি ভালো লাগত আমার। একমাত্র ইস্টারের সময়ই বাচ্চাদের ঘণ্টাঘরে উঠতে দেয়া হত।

উত্তরণ

আবু ইসহাক গাই নেই, বাছুর নেই, তবুও রুস্তম দুধ যোগান দেয়। গাই-বাছুর যাদের নেই তারা যোগান দেয় কিনে। কিন্তু রুস্তম

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩০)

আমার মা আমাদের গ্রামে আলিমদ্দি মোল্লার বাড়িতে আর বাহাদুর খাঁর বাড়িতে খেজুরের রস জ্বাল দিয়া গুড় তৈরি হইত। সকাল হইলে

ইশকুল (পর্ব-০২)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ আর কী আশ্চর্য, সেখানে গিয়ে দেখা গেল গিজে’র গায়করা যেখানে দাঁড়িয়ে গান করে তার পাশটিতে দাঁড়িয়ে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২৯)

আমার মা মাঝে মাঝে ইলিশ মাছের হালি যখন দুই আনা তিন আনায় নামিত, তখন বাজান একসঙ্গে সাত-আটটি মাছ কিনিয়া আনিতেন।

ইশকুল (পর্ব-০১)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ আমাদের আরজামাস শহরটি ছিল ভারি শান্ত আর ছোট্ট একটুখানি জায়গা, নড়বড়ে বেড়ায়-ঘেরা ফুল আর ফলের বাগানের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২৮)

আমার মা শীতের মৌসুমে কুম্ভকারেরা হাঁড়িপাতিল লইয়া আমাদের গ্রামে বেচিতে আসিত। চাষী-বধুরা চিটাধানের সঙ্গে কিছু আসল ধান মিশাইয়া সেই হাঁড়িপাতিলের

ইলিয়াস খৌরি ও ফিলিস্তিনিদের জীবন নিয়ে তার উপন্যাস গুলো

 সারাক্ষণ ডেস্ক যখন উম্ম হাসান তার পুরনো বাড়িতে পৌঁছালেন, যা গ্রামে অবশিষ্ট একমাত্র অবধারিত বাড়ি ছিল, তাকে কিছুক্ষণ মাটিতে বসে থাকতে হলো।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২৭)

আমার মা আমাদের মাত্র দুইটি গাভী ছিল। সেই গাভী দুইটির গোবর মা শুকাইয়া রাখিতেন। বাড়ির চারিধারে ছিল অগুনতি বীজেকলার ঝাড়।