
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৬)
স্কুলের পথে স্কুল হইতে আমার বাড়ি ছিল আড়াই মাইল দূরে। সেখান হইতে নয়টার সময় খাইয়া স্কুলে রওয়ানা হইতাম। স্কুলের ছুটি

আমাদের ছোট স্টেশন
আমাদের ছোট স্টেশন স্বদেশ রায় আমাদের ছোট রেল-স্টেশনে কখনই নিয়ম মেপে ট্রেন আসে না সময়গুলো বড়ই এলোমেলো। অথচ আমাদের নিশ্চিন্তে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৭)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘কারে খুজচে, দোস্ত?’ ‘শয়তান জানে কারে!’ ‘আহা, সরমোভোয় এসে একবার তল্লাসি করে! দেখার বড্ড সাধ।’ রক্ষী-বাহিনীর

টলস্টয়ের স্মৃতি (শেষ-পর্ব)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি কেবলমাত্র নিজের কাছে বলতে হবে: ‘আমি বিশ্বাস করি।’ সংগে সংগে সমস্ত কিছুই ঠিক হয়ে যাবে, তুমি

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৬)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ সন্ন্যাসী ছাড়া কাছাকাছি কয়েকজন চাষী মেয়েও বসে ছিলেন। তাঁদের সঙ্গে ছিল দুধের খালি পাত্র কয়েকটা। আর

অপরিশোধ্য ঋণ
আবু ইসহাক আমার সাহিত্য-জীবনের অনেকেই আমার হিতৈষী ছিলেন। আমি তাঁদের কাছে ঋণী। সাহিত্যের সিঁড়িতে পা রাখার সময়ে যাঁরা উৎসাহ ও

প্রাণ – স্বদেশ রায়
প্রাণ স্বদেশ রায় মধ্য দুপুর। নিস্তব্দ এলাকা। উষ্ণ বাতাস। লেক ভর জল। কয়েকটি সরু ঢেউ। বাসিন্দাহীন বাড়ি। কাঁঠাল গাছের চাউনি।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৬০)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি কারণ, তায় পেছনে ছিল একটি বৃদ্ধের উচ্চাশা, বাসনা যে সবাই তার মতো ভাববে। অবশ্য আমি ভাবি,

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৫)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘কিসের?’ অন্যমনস্কভাবে আমি বললুম। ‘পঞ্চাশ কোপেক যোগাড়ের অনেক চেষ্টা করলাম। সিমন কোতিলকিন- ওই-যে আমাদেরই দলের নোক

স্মৃতিস্তম্ভ
স্মৃতিস্তম্ভ আলাউদ্দিন আল আজাদ স্মৃতির মিনার ভেঙেছে তোমার ? ভয় কি বন্ধু, আমরা এখনো চারকোটি পরিবার খাড়া রয়েছি তো ! যে-ভিত কখনো