
ইশকুল (পর্ব-১১)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ সুকুমার কুসুমের মতো তোমরা এখানে লালিত হচ্ছ স্নেহশীল মালাকারের যত্নে- রাখা কাচের ঘরে, জীবনের ঝড়ঝাপ্টা, দুঃখ-কষ্ট

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৭)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি কতরকম খাবার করিয়া রাখিয়াছেন নানি। তিলে-পাটালি সেই কবে শীতকালে করিয়া রাখিয়াছিলেন। বাতাসে গলিয়া যায় তাই মুড়ির কোলার

ইশকুল (পর্ব-১০)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ফাদার গেন্নাদি সেদিন আরও বললেন, ‘এই সমস্ত নীতিকথার বক্তব্য কী? প্রথম নীতিকথাটিতে এক অবাধ্য ছেলের কথা

গণৎকার
আবু ইসহাক ভাগ্য-গণনায় অনেকেই বিশ্বাস করে, কিন্তু ইলিয়াস করে না। এই অবিশ্বাস করার বিশ্বাস তার মনে জন্ম নিয়েছে বাল্যকালেই। সে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৬)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি এ-পথ গিয়াছে কোনখানে। এখানে দুইধারে শুধু তেঁতুল গাছের সারি-তারপর বহেড়া গাছের জঙ্গল। শীতল ছায়া ধরিয়া পথিকের প্রাণ

তৃষা
মণীশ রায় আন্দোলন মানেই তৃষার কাছে বুকের ভেতর দাউ-দাউ এক উত্তেজনার নাম। নিরন্তর মিছিল, মিটিং, শ্লোগানের সম্মোহন আর রক্তগরম জ্বালাময়ী

ইশকুল (পর্ব-০৯)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ আমাদের ইশকুলের ধর্মযাজক ফাদার গেন্নাদির বয়েস সত্তর বছরের কাছাকাছি। ঘন দাড়ি আর ভুরুতে মুখটা ভরা, এক

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৫)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি আমার নানাবাড়ি ছিল আমাদের বাড়ি গোবিন্দপুর হইতে আট মাইল দূরে তাম্বুলখানা গ্রামে। এত দূরের গ্রাম হইতে নববধূটি

ইশকুল (পর্ব-০৮)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ আমরা অনেকেই ভাল্ল্কার গোপন প্ল্যানের খবর জানি একথা হেডমাস্টার- মশাই কী করে ভাবলেন জানি না। কিন্তু

ইশকুল (পর্ব-০৭)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ‘কী হল রে?’ ‘বলছি-বলছি। ক্লাসে বসে আছি আমরা, বুঝলি। আর প্রথমেই ছিল ফরাসির ক্লাস। বুড়ি ডাইনী