০১:৫৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৯৪)

সন্ন্যাসী ঠাকুর মেয়েটি হাসিয়া বলিল, “তুমি যে আমার ছেলে বাবা! ছেলের জন্য মা এত কিছু করিবে না তো কে করিবে?”

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -০৫)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ এদিকে বক্তারা একের পর এক মণ্ড দখল করে বলে চলেছেন। ধরা গলায়, বসে-যাওয়া গলায় বলে চলেছেন

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ২২)

ম্যাকসিম গোর্কী চৌত্রিশ “জীবনে সবচেয়ে কী ভয়ংকর স্বপ্ন তুমি দেখেছ বলো তো?” টলস্টয় আমাকে প্রশ্ন করলেন। স্বপ্ন আমি কদাচিৎ দেখি,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৯৩)

সন্ন্যাসী ঠাকুর ইহার পরে যখনই অবসর পাইয়াছি দিদির সঙ্গে দেখা করিয়াছি। দিদি আমাকে কোনোদিনই কিছু-না-কিছু না খাওয়াইয়া ছাড়েন নাই। আমি

কাগুজে বাঘ

আবু ইসহাক বিড়ালকে বলা হয় বাসের মাসি। বাঘ কিন্তু মাসিদের খাতির করে না। খিদে পেলে থাবা দিয়ে মাসিদেরও ধরে খেয়ে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -০৪)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ শুনে ভালো মানুষের মতো হাসতে লাগল এভূগ্রাফ তিমোফেয়েভিচ। সঙ্গে সঙ্গে বোতলের কানায়-কানায় ভরা তেলটাও দুলতে লাগল।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ২১)

ম্যাকসিম গোর্কী বত্রিশ ভরা অঞ্চলের কোনো পাদরির মতো তিনি মাঝে মাঝে যেমন আত্মম্ভরী, তেমনি অসহিষ্ণু হ’য়ে উঠেন। যে মানুষযাট এই

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৯২)

সন্ন্যাসী ঠাকুর আমি জলধর দাদাকে বলিলাম, “আমি সাধনা করিতে কোনো বিভূতিই দেখিতে পাই না।” তিনি প্রশ্ন করিলেন, “তবে যে বাবা

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -০৩)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ এই বলে ভেলিকানভ মাথাটা পেছনে হেলিয়ে সোজা আকাশের দিকে থুথু ছড়ল। উপস্থিত জনতা হতবুদ্ধি হয়ে নিশ্বাস

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ২০)

ম্যাকসিম গোর্কী একত্রিণ “ডিকেন্স অত্যন্ত বুদ্ধিমানের মতো একটি কথা বলেছেন: ‘আমরা শেষ পর্যন্ত সাহসের সহিত জীবনকে রক্ষা করিব এই সুনির্দিষ্ট