
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮৮)
সন্ন্যাসী ঠাকুর ধানের মরসুমে আমার যত্নে রোপিত ফুলগাছগুলির উপর দিন-মজুরেরা খড়ের আঁটি ফেলিয়া সেগুলিকে ধ্বংস করিত। আমার মনে ক্ষোভের অন্ত

ইশকুল (পর্ব-৬২)
আর্কাদি গাইদার অষ্টম পরিচ্ছেদ আমার লাল-হয়ে-ওঠা জলে-ভেজা মুখের দিকে তাকিয়ে ও বলল, ‘কি, তুষার- ঝড়?’ ‘নয় তো কী,’ আমি জবাব

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ১৫)
ম্যাকসিম গোর্কী পঁচিশ “ডস্টইয়েফস্কি একটি উন্মাদ চরিত্রের বর্ণনা করেছেন এই ব’লে যে, লোকটি এমন একটি আদর্শের সেবা করেছে, যে আদর্শে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮৭)
সন্ন্যাসী ঠাকুর ঢাকা জেলার বিক্রমপুর অঞ্চলে কোনো এক গ্রামে তাঁহার বাড়ি ছিল। নাটরের পাগলা মহারাজার সঙ্গে ঘোড়ায় চড়িয়া সন্ন্যাসী ঠাকুর

অদম্য কবি
মাহির আলী গল্পটি শুরু হয় বাগবানপুরার একজন দর্জি চিরাগ দীনকে নিয়ে, যিনি লাহোরের প্রান্তে বসবাস করতেন। তিনি তার ক্লায়েন্টদের কবিতার

ইশকুল (পর্ব-৬১)
আর্কাদি গাইদার অষ্টম পরিচ্ছেদ এদিক-ওদিক দেখে নিয়ে তিঙ্কা ফিসফিস করে বললে: ‘আজ সন্ধেয় আমাদের ওখানে আসিস। বাপি বলে দিয়েছে আসতে।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ১৪)
ম্যাকসিম গোর্কী তেইশ সকালে ফিওডোসিয়া থেকে টলস্টয়ের কাছে কয়েকজন “স্টান্ডিস্ট”* এসেছিল। তাই আজ সমস্তদিন ধ’রে উল্লাসের সংগে তিনি কৃষকদের সম্বন্ধে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮৬)
সন্ন্যাসী ঠাকুর আমি তখন চতুর্থ শ্রেণীতে উঠিয়াছি। বয়স বোধহয় ছয়-সাত বৎসর হইবে। আমাদের বাড়ির পশ্চিম ধারে নদীর তীরে শ্মশানঘাট। এখানে

ইশকুল (পর্ব-৬০)
আর্কাদি গাইদার অষ্টম পরিচ্ছেদ শহরেও সে-সময়ে অদ্ভুত সব পরিবর্তন ঘটছিল। লোকসংখ্যা দেখতে দেখতে বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে গেল। দোকানগুলোর সামনে ক্রেতার

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ১৩)
ম্যাকসিম গোর্কী বাইশ তিনি সব চেয়ে বেশি আলাপ করেন ভগবান সম্বন্ধে, কৃষক সম্বন্ধে এবং নারী সম্বন্ধে। সাহিত্য সম্পর্কে কিঞ্চিৎ, কদাচিৎ।