১০:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮৩)

সেকালের যাত্রাগান ছোটবেলায় আমি আর আমার চাচাতো ভাই নেহাজদ্দীন দুইজনে মিলিয়া ফরিদপুরের চৌধুরীবাড়িতে যাত্রাগান শুনিতে যাইতাম। গান হইবার তিন-চারদিন আগে

ইশকুল (পর্ব-৫৬)

আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ যে ভাবা সেই কাজ। এক দৌড়ে জামাকাপড়ের ঘরে গিয়ে কোটটা গায়ে চড়িয়ে ফের একছুটে একেবারে রাস্তায়।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ০৮)

ম্যাকসিম গোর্কী চৌদ্দ খৃস্টের ধর্মপুত্র সম্পর্কে একটি কাহিনী তাঁর কাছে কে পাঠিয়েছিল। সেটিকে তিনি উচ্চকণ্ঠে পড়ে সুলার এবং শেখভকে শোনাছিলেন-

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮২)

চৈত্র-পুজা চারিদিকের জমাট-অন্ধকারের উপর তাহাদের ধূপতির আগুন নানারকমের নকশা আঁকিয়া নিবিয়া যাইতেছিল। শ্মশানঘাটের এই ভীতিবহুল সমাবেশে তাহাদের ধূপতিনাচ মনে এক

ইশকুল (পর্ব-৫৫)

আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ ক্লাসের মনিটর প্রার্থনা-বাক্য আউড়ে গেল। ছেলেরা দমান্দম ডেস্কের ঢাকা বন্ধ করে একের পর এক ছুটে বেরিয়ে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮১)

চৈত্র-পুজা বলরে হরগৌরী নাম বি-ভো-র। এই গুরুগম্ভীর পরিবেশের মধ্যে হাজরা পূজা শেষ হইল। এবার হইবে শ্মশান-পূজা। ওদিক হইতে লক্ষ্মীপুরের দল

ইতালির রূপকথা ( ঘৃণা : পার্ট-2 )

মাক্সিম গোর্কি পিস্তল বার করে সে আমাদের দিকে তাক করলে। আমরা বললাম, “আমরা আপনাকে ভয় দেখাতে আসিনি গ্রাসা, রাগারাগি করবেন

অসুরজয়ী- স্বদেশ রায় 

অসুরজয়ী স্বদেশ রায়  অসুরজয়ীর বিসর্জন তো বিদায় নয়; ফিরে আসা তার লগ্ন মাফিক – রণ বেশে। জানিয়ে দিতে সভ্যতাকে কাধে নিয়ে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ০৭)

ম্যাকসিম গোর্কী বার রোগ তাঁকে আরো নীরস ক’রে তুলেছে। রোগের আগুনে তাঁর মধ্যে আরো কী একটা জিনিষ যেন ছাই হয়ে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮০)

চৈত্র-পুজা ভয়ের কথা বলিলাম না। বলিলে হয়তো আমাকে সঙ্গে লইবেন না। আমাদের গ্রামের আরও অনেকে হাজরা পূজা দেখিবার জন্য শ্মশানঘাটের