১১:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫
অপারেশন সিন্দুর: চার দিনের সংঘাতে ভারতের তিন প্রতিপক্ষ হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩৯) আমেরিকার সঙ্গে শুল্ক নিয়ে শেষ মুহূর্তের চাপ মানবে ভারত, দেখবে নিজস্ব স্বার্থ একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মৃত্যু কর্ণফুলী নদী: দুই শতকের ইতিহাস, জীববৈচিত্র্য ও ভবিষ্যতের টানেলে স্বপ্ন বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়ে গড়া আইএসের নেটওয়ার্ক ভেঙে দেওয়ার দাবি মালয়েশিয়ার পুলিশের হোটেলে হামলা ও নারীদের হেনস্তার ভিডিও ভাইরালের পর যুবদল নেতা বহিষ্কার, কী জানা যাচ্ছে সালমান শাহ: চার বছরের রাজত্বে অমর এক নায়ক মব ভায়োলেন্সে দ্বৈত-সঙ্কেত দামে আগুন, ফুটিয়েও আতঙ্ক: বিশুদ্ধ পানির জন্য ঢাকার অসহায় লড়াই
সাহিত্য

ইশকুল (পর্ব-৪২)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ তিম্কা আস্তে আস্তে ওর লাঠির ডগাটা ফিঞ্চের কাছে সরিয়ে আনল। পাখিটা একচোখে ফাঁসের দিকে একবার তাকিয়ে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৮)

মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য সেই বয়সে জামার মধ্যে সবচাইতে যে বড় আকর্ষণের বস্তু পকেট, যাহার মধ্যে কুল, কাঁচা পেয়ারা, আমের কুশি প্রভৃতি

ইশকুল (পর্ব-৪১)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ বই বন্ধ করে রাস্তায় বেরুলুম। কিছু করার না-থাকায় শহরের বাইরে কবরখানায় তিষ্কা শূকিনের সঙ্গে দেখা করতে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৭)

মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য সেই পুস্তকখানা বন্ধুমহলে এবং কোনো কোনো বন্ধুর পিতা-মাতাকে দেখাইয়া যে কত তারিফ পাইয়াছি তাহা ভাবিলে আজও গৌরবে আমার

ইশকুল (পর্ব-৪০)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ এরপর দেখা দিল খাবারের ঘাটতি। মাখন, ডিম আর দুধ ভোরবেলাতেই বাজার থেকে চড়া দামে বিক্রি হয়ে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৬)

মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য কথা বলিতে বলিতে কথা আর শেষ হইতে চাহে না। আরও কত কথা আসিয়া পড়ে। সেদিন প্রথম জানিলাম, ময়নামতির

ইশকুল (পর্ব-৩৯)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ গ্রীষ্ম শেষ হয়ে আসছিল। ফেঢুকা তখন ওর দ্বিতীয় পরীক্ষার পড়াশুনো নিয়ে ব্যস্ত আর ইয়াৎকা সুকারন্তেইন জনরে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৫)

মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য আমি যখন ক্লাসে টুতে উঠিলাম তখন এস. ডি. ও. বাবু বিশ্বেশ্বর ভট্টাচার্য মহাশয়ের বাসা হইতে দুইটি ছাত্র আসিয়া

ইশকুল (পর্ব-৩৮)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ উনি চুপ করলেন আর রাগে মুখটা কালো করে একবার মা-র দিকে তাকালেন। মা এতক্ষণ দু-চোখ টেবলক্লথের

চাউল

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মানভূমের টাড় ও জঙ্গল জায়গা। একটু দূরে বড় পাহাড়শ্রেণী, অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত। বসন্তকালের শেষ, পলাশ ফুল বনে