১০:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
সাহিত্য

ইশকুল (পর্ব-৫২)

আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ ‘না, ওসব কিছুটি করা চলবে না। বোস্ দেখি চুপ করে।’ নিঃশব্দে পাশের ঘরে ঢুকে আমি তানিয়ার

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ০৪)

ম্যাকসিম গোর্কী ছয় “অল্পসংখ্যক মানুষে ভগবানের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে, কারণ, ভগবান ছাড়া তাদের আর সব কিছুই আছে। কিন্তু অধিকাংশ লোকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৭)

মধু পণ্ডিত আমাদের গ্রামে হিন্দুপাড়ায় মধু পণ্ডিতের বাড়ি ছিল। ইনি ন্যায়, কাব্য, দর্শন প্রভৃতি শাস্ত্রে অগাধ পণ্ডিত ছিলেন। সেকালে বড়লোক

ইশকুল (পর্ব-৫১)

আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ ‘কাল দেয় নি তো কী হয়েছে, আজ মা কিন্তু অন্যরকম বলে গেছে। যা-যা, তাড়াতাড়ি জামাজুতো পরে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ০৩)

ম্যাকসিম গোর্কী চার শপ্যর একটি সুর বাজিয়ে শোনাচ্ছিলেন গোল্ডেনভাইসার। ফলে লিও নিকোলাইয়েভিচ মন্তব্য করলেন, “কোনো একজন জার্মান রাজকুমার বলেছিলেন: ‘যদি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৬)

কবিতা রচনা এতদিন আমি সুরের সঙ্গে পদ রচনা করিতে অভ্যস্ত হইয়াছিলাম। সুর না করিয়া শুধু কথার ছন্দে পদ রচনা করিতে

ইশকুল (পর্ব-৫০)

আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ বাবার দিকে তাকালুম। তিনি আমাকে কাছে টেনে নিলেন। কী যেন বলতেও গেলেন, কিন্তু শেষপর্যন্ত বললেন না।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব-০২)

ম্যাকসিম গোর্কী (ক) [তবে একবার তিনি সুলারের উপর অত্যন্ত বিরূপ হয়ে উঠেছিলেন। সুলারের মধ্যে অরাজকবাদের প্রতি ছিল একটা সহজ প্রীতি।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৫)

কবিতা রচনা আমার যতদূর মনে পড়ে, আমাদের শহরের ঈশান স্কুলে ক্ষীরোদবাবু নামে একজন পণ্ডিত মহাশয় আসিলেন। শুনিতে পাইলাম তিনি একজন

ইশকুল (পর্ব-৪৯)

আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ দরজা খুলে গেল। হাতে বাতিদান, জামাকাপড় খোলা অবস্থায় বিছানায় আমি তখন আঠার মতো সে’টে বসে আছি।