০৮:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
হোলি আর্টিজান হামলায় নিহত ভারতীয় নাগরিক: সন্ত্রাসের আতঙ্ক ও ভারতের গণমাধ্যম লন্ডনের ‘এভিটা’-তে ব্যালকনি ছেড়ে জনতার গানে ডুবে গেলেন র‌্যাচেল জেগলার সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হয়রানির প্রতিবাদে অর্ধশতাধিক সাংবাদিকের যৌথ বিবৃতি মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতা নিয়ে কী বলেন তার বংশধররা? জনগণকে বিভক্ত করলেই রাষ্ট্র ক্ষতিগ্রস্ত হয় মব ভায়োলেন্স গত এগার মাসে ৮০ থেকে একশ মিলিয়ন ডলারের ক্ষতি করেছে পর্যটন খাতে টানা তিন জয়ে উজ্জ্বল বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৮ দল বাংলাদেশের গাড়ি শিল্প: পিছিয়ে থাকার বাস্তবতা ও উত্তরণের পথ সন্ত্রাস কেন সর্বদা মানবতার বিরুদ্ধে? হলি আর্টিজান বেকারি হামলার আলোকে চাল সংকটে বাংলাদেশ — জাপানের উল্টো ধাননীতি কী পথ দেখায়?
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৯৩)

সন্ন্যাসী ঠাকুর ইহার পরে যখনই অবসর পাইয়াছি দিদির সঙ্গে দেখা করিয়াছি। দিদি আমাকে কোনোদিনই কিছু-না-কিছু না খাওয়াইয়া ছাড়েন নাই। আমি

কাগুজে বাঘ

আবু ইসহাক বিড়ালকে বলা হয় বাসের মাসি। বাঘ কিন্তু মাসিদের খাতির করে না। খিদে পেলে থাবা দিয়ে মাসিদেরও ধরে খেয়ে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -০৪)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ শুনে ভালো মানুষের মতো হাসতে লাগল এভূগ্রাফ তিমোফেয়েভিচ। সঙ্গে সঙ্গে বোতলের কানায়-কানায় ভরা তেলটাও দুলতে লাগল।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ২১)

ম্যাকসিম গোর্কী বত্রিশ ভরা অঞ্চলের কোনো পাদরির মতো তিনি মাঝে মাঝে যেমন আত্মম্ভরী, তেমনি অসহিষ্ণু হ’য়ে উঠেন। যে মানুষযাট এই

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৯২)

সন্ন্যাসী ঠাকুর আমি জলধর দাদাকে বলিলাম, “আমি সাধনা করিতে কোনো বিভূতিই দেখিতে পাই না।” তিনি প্রশ্ন করিলেন, “তবে যে বাবা

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -০৩)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ এই বলে ভেলিকানভ মাথাটা পেছনে হেলিয়ে সোজা আকাশের দিকে থুথু ছড়ল। উপস্থিত জনতা হতবুদ্ধি হয়ে নিশ্বাস

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ২০)

ম্যাকসিম গোর্কী একত্রিণ “ডিকেন্স অত্যন্ত বুদ্ধিমানের মতো একটি কথা বলেছেন: ‘আমরা শেষ পর্যন্ত সাহসের সহিত জীবনকে রক্ষা করিব এই সুনির্দিষ্ট

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -০২)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ কোথেকে লাল ফিতে যোগাড় ছুটোছ,টি করে নিজের উচু ক্লাসের ছেলেরা দেখিয়ে-দেখিয়ে তাদের উচু বুটের হধ্যে রাউজামের

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ১৯)

ম্যাকসিম গোর্কী উনত্রিশ আমি তাঁকে প্রশ্ন করলাম, পজ নিশিয়েৎ বলেছিল যে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ মানুষকে ডাক্তাররা মারছে। তার সংগে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৯১)

সন্ন্যাসী ঠাকুর সেই চির-বন্ধুর হিমাচল পথে ভীষণ শীত। তাই আমাকে শীত জয় করিতে হইবে। শীতকালে কোনোরকম লেপ-কাঁথা গায়ে দেওয়া ত্যাগ