০৪:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
আন্তর্জাতিক বই আমদানিতে শুল্কারোপ: জ্ঞানের দরজায় দেয়াল, খুলছে কি? গার্মেন্টস শিল্পে নারী শ্রমিক কমে যাচ্ছে একশ বছরের গাথা: মাতামুহুরী নদীর উত্থান-পতন জুলাইয়ে সম্ভাব্য বন্যা: কোন এলাকায় বেশি ঝুঁকি আসাদের পতনের পর সিরিয়ার ওপর থেকে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেন ট্রাম্প কোটাবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেয়াদের জন্যেই নতুন করে চালু হচ্ছে কোটা? প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৩) পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৯) থিয়েটার: ঔপনিবেশিক বিরোধিতা থেকে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও  স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ট্রাম্প কূটনীতিকে ধ্বংসাত্মক মনে হলেও উদ্দেশ্য এশিয়ায় একটি সহযাত্রী জোট
সাহিত্য

নিঃস্ব

নিঃস্ব শিবলী আহম্মেদ সুজন   আমি যার জন্যে পাগল, সে অন্যকারো প্রেমে বিভোর, এটা কি মোহ নাকি প্রেম?   তার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৭)

বড়ু দাদি উঠিয়া কেরোসিনের কুপি জ্বালায়। খাবারগুলি নামাইয়া দেই। “এ কিরে ভাই। এই বুঝি সামান্য খাবার? আমি বুড়ো মানুষ এত

রবীন্দ্রনাথের শক্তি

আসাদ মান্নান হঠাৎ রবীন্দ্রনাথ স্বপ্নে এসে গতকাল রাতে আমাকে জড়িয়ে বুকে জানতে চান তাঁর অতি প্রিয় প্রাণের সোনার বাংলা কেন

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৩)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘তুমি খাদের ডাইনে উৎরাইয়ের মাথায় যাও,’ চুবুক আমাকে হুকুম করলেন। ‘শাকভ যাক বাঁয়ের উৎরাইয়ের মাথায়। আমি

বালখিল্যগণের উৎপত্তি

রাজশেখর বসু পুরাণে আছে, বালখিল্য মুনিরা বুড়ো আঙুলের মতন লম্বা এবং সংখ্যায় ষাট হাজার। তাঁদের পিতার নাম কুতু, মাতার নাম

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৬)

বড়ু বড়ু তাহাই করিল। তারপর আমাকে যেন খুশি করিবার জন্য একথা সে-কথা কত কথাই বলিল, “ভাই! তোমার শরীরটা যেন খারাপ

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৫)

বড়ু সেবার শুনিতে পাইলাম, বড়ুর হাতে গলায় যে কয়খানা সোনার গহনা তার বাপ তাহাকে বিবাহের আগে দিয়াছিল, তাহা চোরে লইয়া

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৪)

বড়ু “ঘরে ত আছে লো, ও বউ লো কৌটা ভরা সিন্দুর লো, তুমি উহাই দেইখা পাশইরো রামসাধুরে।” “ও কৌটার সিন্দুর

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৩)

বড়ু কোনো কোনোদিন আসিয়া দেখিতাম, সে উঠানের এক কোণে রান্না করিতেছে। আমি অদূরে পিঁড়ি পাতিয়া বসিতাম। উনানে দাউদাউ করিয়া আগুন

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭২)

বড়ু সেদিন তাহারা আরও কি কি গান গাহিয়াছিল মনে নাই। বাড়ি ফিরিতে ফিরিতে কেবলই মনে হইতেছিল, এই অভাগিনী ভানু নামের