০৮:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩৫)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘না, দেব না,’ মা-র চোখের দিকে না তাকিয়ে একগুয়ের মতো বললুম, ‘ওটা বাবার জিনিস।’ ‘তো হয়েছেটা

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৫)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি আমি মন্তব্য করলাম, যতোক্ষণ আমরা আমাদের এই মানবরূপী অপরিহার্য “সহযাত্রীদের” সংকীর্ণ গণ্ডীর মধ্যে বাস করবো, ততোক্ষণ

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১১৬)

অধ্যাপক এস. সি. সেন মিঃ সেন কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার খাতা দেখিতেন। এই পরীক্ষার খাতা দেখিয়া তিনি আমাকে দিয়া রেলস্টেশনে পাঠাইতেন

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৪)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি ভি, ভি. সম্পর্কে চিন্তাবিজড়িতভাবে তিনি বলতেন, “তিনি একজন ‘মহান রাশিয়ান’ নন। আর সেইজন্যেই তিনি আমাদের জীবনকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১১৫)

অধ্যাপক এস. সি. সেন আমাদের মুসলিম ধর্মমত লইয়া তাঁহারা বিশেষ সমালোচনা করিতেন না। একমাত্র বলিতেন, হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) শেষ পয়গম্বর

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩৪)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ সঙ্গে সঙ্গে যে চারজোড়া হাত আমায় চেপে ধরে ছিল তারা খসে পড়ল। আর আমি ছাড়া পেয়ে

শ্যামল বালিকা

শ্যামল বালিকা স্বদেশ রায় সবুজ, হলুদ দিগন্ত বিস্তৃত মাঠের হাওয়ায় হাওয়ায়- কুয়াশা ঢাকা আর চাঁদনী ও গভীর কালো অমবস্যার রাতের

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৩)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি আমি তাঁকে ফ্লেরভস্কির কথা বললাম: দীর্ঘকায়, দীর্ঘশ্মশ্রু বক্তি; কৃষদেহ, অতি আয়ত ছটি চক্ষু। বললাম, কেমন ক’রে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১১৪)

অধ্যাপক এস. সি. সেন তাঁহার নির্দেশ অনুসারে নূতন কবিতা লিখিয়া আনিয়া তাঁহাকে দেখাইতাম। তিনি নিজে কবি ছিলেন না। কিন্তু কবিতার

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩৩)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘বাজে কথা বকিস না! তুই যে একটা মাওজার, সব সময়ে সঙ্গে রাখিস, আমি তা জানি না