
রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৪)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘কার? আমার?’ বলেই ছেলেটা জলে-ভেসে যাওয়া একটা চেলাকাঠের ঠিক মধ্যিখানে নিখুঁতভাবে থুথু ফেললে। ‘আমাদের কমিটির ইস্তেহার

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৮)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি তিনি নীরব হলেন। তারপর চারিদিকে একবার তাকিয়ে কতকটা ফিসফিস ক’রেই বললেন, “হ্যাঁ, হ্যাঁ, ভয়ানক। তুমি কি

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৩)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ অসহায় ক্ষোভে আঙুল কামড়ে একান্ত দুঃখে দাড়িয়ে রইলুম স্টিমারঘাটার একপাশে। দাঁড়িয়ে-দাঁড়িয়ে স্টিমারঘাটা আর স্টিমারের মধ্যে কলকলিয়ে

অপেক্ষা – শিবলী আহম্মেদ সুজন
অপেক্ষা শিবলী আহম্মেদ সুজন তুমি কষ্ট দিয়েছ, আমি মেনে নিয়েছি, তোমার যাবার বেলায়, হাসিমুখে বিদায় দিয়েছি, ভুলে থাকার বহু চেষ্টা

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৭)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি গুলো দিয়ে দাড়ীটাকে চিকণ করতে করতে মৃদু গলায় ফের বললেন: “কিন্তু, কি পাপের?” ডিয়াল’বভ থেকেই-টডর-অন পর্যন্ত

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪২)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ হঠাৎ গান শুনে আমার ঘুম ভাঙল। মনে হল, মজুররা ভারি কিছু একটা তুলতে তুলতে গান জুড়েছে।

গুনগুন পাখির কাহিনি
নাঈম হক ছোট্ট একটি পাখির ছবিকে ঘিরে ২০০৮ সালে বেশ শোরগোল পড়লো। ছবিটি ছিলো ব্রিটিশ দশ পাউন্ডের নোটে ডারউইনের ছবির

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪১)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ সৈন্যরা এরপর কুচকাওয়াজ করে গান গাইতে-গাইতে স্টেশনে ঢুকল। আর দু-পাশ থেকে ওদের দিকে ফুলের তোড়া আর

পাঁচ তরুণের পাঁচ গল্পগ্রন্থ
মণীশ রায় লেখক মাত্রই তরুণ। তাঁর বয়স কতো তা আলাদা করে বলার অবকাশ নেই। তিনি বরাবরই তারুণ্য উদ্দীপ্ত মানুষ। এ

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪০)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ নিজনি নভগরোদে ট্রেন এসে পৌঁছল রাতে। রেলস্টেশন থেকে বেরিয়েই প্রকাণ্ড একটা চৌকো চত্বরে এসে পড়লুম। রাস্তার